কমলগঞ্জ প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে সিএনজি অটোরিক্সায় বাড়ি ফেরার পথে সিএনজি অটোরিক্সা যাত্রী
দুই গৃহবধূ গণ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। পুলিশ ধর্ষিতাদের উদ্ধার করে রাত
দেড়টায় মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করতেই সিএনজি তিনটি জব্দসহ ৭
ধর্ষককে আটক করে।
ধর্ষিতার
স্বামী বাদি হয়ে ২ জনের নাম উল্লেখ করে শনিবার বিকালে কমলগঞ্জ থানায় একটি
ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ আটক ৭জনকে গ্রেফতার দেখিয়ে শনিবার বিকালেই
মৌলভীবাজার আদালতে প্রেরণ করেছে। শুক্রবার দিবাতগত রাত ৮টায় রহিমপুর
ইউনিয়নের দেওড়াছড়া চা বাগান এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।
কমলগঞ্জ থানা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার কমলগঞ্জের রহিমপুর ইউনিয়নের কাছারি বাজার এলাকার দুই গৃহবধূ মৌলভীবাজার থেকে শুক্রবার রাত ৮টায় বাড়ি ফিরছিল। এসময় দেওড়াছড়া চা বাগানের ৩১ নং প্লান্টেশন এলাকার নির্জন স্থানে আসলে পিছু নেয়া দুটি সিএনজি অটোরিক্সা তাদের গতিরোধ করে, দুই গৃহবধূকে ধরে নিয়ে নির্জন স্থানে ৭ জনে মিলে গণ ধর্ষণ করে ফেলে যায়। ধর্ষিতারা গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ঘটনাস্থলে থেকে ফিরে স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে কমলগঞ্জ থানাকে অবহিত করে। পরে রাত দেড়টায় থানা পুলিশের একটি দল তাদরেকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
অন্যদিকে রাতে ৭ঘন্টার অভিযান চালিয়ে ধর্ষণের সময় ব্যবহৃত তিনটি সিএনজি অটোরিক্ষা জব্দ করার সাথে বিভিন্ন স্থান থেকে ৭ ধর্ষককে আটক করে কমলগঞ্জ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। আটক ধর্ষকরা হলো ইউসুফ মিয়া (৩৫), ছলিম মিয়া (৩৬), রবিলাল উড়াং (২০), বিকাশ মুন্ডা (২৩), আবু সুফিয়ান (৪৫), রুবেল মিয়া ( ২৭) ও আলমগীর হোসেন (২৫)। এদের মধ্যে রবিলাল উড়াং, বিকাশ মুন্ডা ও আবু সুফিয়ান দেওড়াছড়া চা বাগানের আর বাকী ৪ জন মৌলভীবাজারের।
এক ধর্ষিতার স্বামী (আল আমীন- ৩৩) বাদি হয়ে শনিবার বিকাল ৪টায় কমলগঞ্জ থানায় দুই জন যথাক্রমে ইউসুফ মিয়া ও সেলিম মিয়ার নাম উল্লেখ করে কমলগঞ্জ থানায় গণ ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলা করেছেন।
কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন আটক ৭ জন ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। তাদেরকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিকালেই মৌলভীবাজার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আদালতে ধর্ষকদের স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্ধী গ্রহন করা হবে। খুব গুরুত্বের সাথে এ মামলা তদন্ত করে যদি দেখা যায় আরও কোন আসামী জড়িত তা হলে তাকেই গ্রেফতার করা হবে।
কমলগঞ্জ থানা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার কমলগঞ্জের রহিমপুর ইউনিয়নের কাছারি বাজার এলাকার দুই গৃহবধূ মৌলভীবাজার থেকে শুক্রবার রাত ৮টায় বাড়ি ফিরছিল। এসময় দেওড়াছড়া চা বাগানের ৩১ নং প্লান্টেশন এলাকার নির্জন স্থানে আসলে পিছু নেয়া দুটি সিএনজি অটোরিক্সা তাদের গতিরোধ করে, দুই গৃহবধূকে ধরে নিয়ে নির্জন স্থানে ৭ জনে মিলে গণ ধর্ষণ করে ফেলে যায়। ধর্ষিতারা গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ঘটনাস্থলে থেকে ফিরে স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে কমলগঞ্জ থানাকে অবহিত করে। পরে রাত দেড়টায় থানা পুলিশের একটি দল তাদরেকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
অন্যদিকে রাতে ৭ঘন্টার অভিযান চালিয়ে ধর্ষণের সময় ব্যবহৃত তিনটি সিএনজি অটোরিক্ষা জব্দ করার সাথে বিভিন্ন স্থান থেকে ৭ ধর্ষককে আটক করে কমলগঞ্জ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। আটক ধর্ষকরা হলো ইউসুফ মিয়া (৩৫), ছলিম মিয়া (৩৬), রবিলাল উড়াং (২০), বিকাশ মুন্ডা (২৩), আবু সুফিয়ান (৪৫), রুবেল মিয়া ( ২৭) ও আলমগীর হোসেন (২৫)। এদের মধ্যে রবিলাল উড়াং, বিকাশ মুন্ডা ও আবু সুফিয়ান দেওড়াছড়া চা বাগানের আর বাকী ৪ জন মৌলভীবাজারের।
এক ধর্ষিতার স্বামী (আল আমীন- ৩৩) বাদি হয়ে শনিবার বিকাল ৪টায় কমলগঞ্জ থানায় দুই জন যথাক্রমে ইউসুফ মিয়া ও সেলিম মিয়ার নাম উল্লেখ করে কমলগঞ্জ থানায় গণ ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলা করেছেন।
কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন আটক ৭ জন ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। তাদেরকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিকালেই মৌলভীবাজার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আদালতে ধর্ষকদের স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্ধী গ্রহন করা হবে। খুব গুরুত্বের সাথে এ মামলা তদন্ত করে যদি দেখা যায় আরও কোন আসামী জড়িত তা হলে তাকেই গ্রেফতার করা হবে।

