বিশেষ প্রতিনিধিঃ
মৌলভীবাজারে কন কনে শীত ও শৈত প্রবাহে কারণে জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে।
জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন চা বাগানে গত দু’দিনে শীত জনিত কারণে ৫ জন
মারা গেছে।
কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশেকুল হক জানান, গত দু’দিনে প্রচন্ড শীতে শমশেরনগর ইউনিয়নের কানিহাটি চা বাগানের হরিয়া বীন (৬০), ডবলছড়া চা বাগানের রাখাল চাষা (৪৬), দাঙ্গামা কূর্মী (৬০), বুলেশ্বরী তুলিয়া (৬০), আলীনগর ইউনিয়নের কামুদপুর আশ্রায়ন প্রকল্পের বাসিন্দা আঞ্জব আলী (৬৫) মৃত্যু হয়েছে।
রাত-দিন ঘন কুয়াশা, প্রচন্ড ঠান্ডা ও মৃদু বাতাসে গরম কাপড়ের অভাবে চা শ্রমিক ও নিম্নআয়ের মানুষেরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। খড়খুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছেন বস্তির নিম্নআয়ের লোকজন। ঠান্ডায় সর্দি, জ্বর, শ্বাসকষ্ঠ ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গরম কাপড়ের অভাবে নিম্নআয়ের মানুষজন চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন।
টানা কয়েকদিনের শীতের কারনে মধ্য ও নিম্নবৃত্তের মানুষ গরম কাপড়ের দোকানে ভীড় করছেন। হাসপাতাল গুলোতে চিকিৎসা নিতে শিশু ও বয়স্কদের সংখ্যা বাড়ছে।
কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশেকুল হক জানান, গত দু’দিনে প্রচন্ড শীতে শমশেরনগর ইউনিয়নের কানিহাটি চা বাগানের হরিয়া বীন (৬০), ডবলছড়া চা বাগানের রাখাল চাষা (৪৬), দাঙ্গামা কূর্মী (৬০), বুলেশ্বরী তুলিয়া (৬০), আলীনগর ইউনিয়নের কামুদপুর আশ্রায়ন প্রকল্পের বাসিন্দা আঞ্জব আলী (৬৫) মৃত্যু হয়েছে।
রাত-দিন ঘন কুয়াশা, প্রচন্ড ঠান্ডা ও মৃদু বাতাসে গরম কাপড়ের অভাবে চা শ্রমিক ও নিম্নআয়ের মানুষেরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। খড়খুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছেন বস্তির নিম্নআয়ের লোকজন। ঠান্ডায় সর্দি, জ্বর, শ্বাসকষ্ঠ ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গরম কাপড়ের অভাবে নিম্নআয়ের মানুষজন চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন।
টানা কয়েকদিনের শীতের কারনে মধ্য ও নিম্নবৃত্তের মানুষ গরম কাপড়ের দোকানে ভীড় করছেন। হাসপাতাল গুলোতে চিকিৎসা নিতে শিশু ও বয়স্কদের সংখ্যা বাড়ছে।
