বিশেষ প্রতিনিধিঃ কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী শরীফপুর ইউনিয়ন থেকে কামাল মিয়া (২০) নামে এক দিনমজুর যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে শরীফপুর ইউনিয়নের মনোহর গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত কামাল একই গ্রামের মৃত বাতির মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, কামাল গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেননি। রাতে বাড়ি ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন সারারাত তাকে খোঁজাখোঁজি করেন। আজ শুক্রবার সকালে তার বাড়ির পাশ্ববর্তী একটি ধানী জমিতে স্থানীয়রা কামালের মৃতদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ সেই লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। পেশায় রাজমিস্ত্রি কামালের মারা যাওয়ার নেপথ্যে কারণ জানা যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুলাউড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, প্রাথমিক অবস্থায় মনে হচ্ছে এটা কোন মার্ডার না। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
নিহত কামালের মায়ের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, কামালের মা প্রকাশ্যে বলছেন, তাঁর ছেলের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, লাশের ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে শরীফপুর ইউনিয়নের মনোহর গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত কামাল একই গ্রামের মৃত বাতির মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, কামাল গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেননি। রাতে বাড়ি ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন সারারাত তাকে খোঁজাখোঁজি করেন। আজ শুক্রবার সকালে তার বাড়ির পাশ্ববর্তী একটি ধানী জমিতে স্থানীয়রা কামালের মৃতদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ সেই লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। পেশায় রাজমিস্ত্রি কামালের মারা যাওয়ার নেপথ্যে কারণ জানা যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুলাউড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, প্রাথমিক অবস্থায় মনে হচ্ছে এটা কোন মার্ডার না। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
নিহত কামালের মায়ের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, কামালের মা প্রকাশ্যে বলছেন, তাঁর ছেলের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, লাশের ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।