অনলাইন ডেস্কঃ
কৃষিতে অবদান রাখা নারী বিজ্ঞানী ড. নাজিরা কোরাইশী কামাল (৬৯) আর নেই। গত
শনিবার রাত ২টা ১৫ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে
তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তার ভাই আলী হায়দার কোরাইশী।
তিনি জানান, শনিবার গভীর রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্কয়ার হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ড. নাজিরাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ ওই হাসপাতালের হিমঘরে রাখা আছে। অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী দুই মেয়ে দেশে ফিরলেই তাকে দাফন করা হবে।
ড. নাজিরা কোরাইশী কামাল ১৯৪৯ সালের ৩০ জানুয়ারি ময়মনসিংহ জেলায় সানকিউরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইডেন মহিলা কলেজ ঢাকা থেকে ১৯৬৮ সালে বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জিওলোজি বিভাগে ১৯৭০ সালে এমএসসি ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে ফিলিপাইনে পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়া ড. নাজিরা কোরাইশী কর্মজীবনের বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিআরআরআই) সঙ্গে। তিনি ছিলেন জাতীয় কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (নার্স) ১০টি ইনস্টিটিউটের মধ্যে প্রথম নারী পরিচালক। কয়েকজন বিজ্ঞানীকে নিয়ে তিনি আবিষ্কার করেছেন বাদামি গাছ ফড়িং নিরোধক ধান। পোকা-মাকড়ের প্রভাব এড়িয়ে এ ধানের ফলন হয় অধিক। তার প্রয়াত স্বামী ড. কামাল রহীমও ছিলেন একজন বিজ্ঞানী।
তিনি জানান, শনিবার গভীর রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্কয়ার হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ড. নাজিরাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ ওই হাসপাতালের হিমঘরে রাখা আছে। অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী দুই মেয়ে দেশে ফিরলেই তাকে দাফন করা হবে।
ড. নাজিরা কোরাইশী কামাল ১৯৪৯ সালের ৩০ জানুয়ারি ময়মনসিংহ জেলায় সানকিউরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইডেন মহিলা কলেজ ঢাকা থেকে ১৯৬৮ সালে বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জিওলোজি বিভাগে ১৯৭০ সালে এমএসসি ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে ফিলিপাইনে পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়া ড. নাজিরা কোরাইশী কর্মজীবনের বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিআরআরআই) সঙ্গে। তিনি ছিলেন জাতীয় কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (নার্স) ১০টি ইনস্টিটিউটের মধ্যে প্রথম নারী পরিচালক। কয়েকজন বিজ্ঞানীকে নিয়ে তিনি আবিষ্কার করেছেন বাদামি গাছ ফড়িং নিরোধক ধান। পোকা-মাকড়ের প্রভাব এড়িয়ে এ ধানের ফলন হয় অধিক। তার প্রয়াত স্বামী ড. কামাল রহীমও ছিলেন একজন বিজ্ঞানী।