অনলাইন ডেস্কঃ মেঘ গুড়গুড়। জল থৈ থৈ। বিদায় লগ্নের অপেক্ষা তো আরও কয়েক ঘণ্টার। তাতেই এত কান্না! মেঘলা আকাশের কান্না থামল না নবমীতেও। মাকে বিদায়ের আয়োজনের শরিক হয়েছে প্রকৃতিও। বিদায় আগামীকাল দশমীতে। তবে বিসর্জনের সুর লহরী যেন আজই বেজে উঠেছে।
চারদিকে আজ দেবি বন্দনার ধুম পড়েছে। হিমালয় থেকে মা দুর্গা এসেছেন বাপের বাড়ি। মা ভজনে ভক্তকূলের মন আজ বড়ই আবেগী। সর্বত্রই আজ আনন্দধারা। বৃষ্টিবেলা উপেক্ষা করে মণ্ডপে মণ্ডপে ভক্তকূলের ঢল নেমেছিল নবনীতে।
নবমীর দিন মন আর ঘরে থাকে না। হোক না তুমুল বৃষ্টি। মন কি আর বেধে রাখা যায়! নবমীর দিনে রাতেই মহোৎসবের তুঙ্গলগ্ন। আবার এ রজনীর মধ্য লগ্নেই মনে পড়ে যায় এই বুঝি মায়ের বিদায় সুর বেজে উঠলরে!
আজ নিশি পোহালেই সেই আনন্দবংশী বদলে যাবে বেদনার সুরে। আর নবমীর আনন্দ ধারায় নিজেকে মেলে ধরে সবাই যেন বলতে চাইবে ‘ও নবমী যেও না, নিশি তুমি ফুরায়ও না।
চাইলেই কি লগ্ন আটকিয়ে রাখা যায়! মা-ও তো আর বছরজুড়েই মর্ত্যে থাকবে না। তাকে যে ফিরতেই হয়। তাই সবাই যেন আনন্দ পালকে ভর করে আজই ঘুরছে মণ্ডপে মণ্ডপে। দুর্গোৎসবের মহাআনন্দ ক্ষণকে আর হাতছাড়া করতে চাইছে না কেউই। ঢাকের আওয়াজ, ধুপের গন্ধে মাতছেন ছোট-বড় সবাই।
চারদিকে আজ দেবি বন্দনার ধুম পড়েছে। হিমালয় থেকে মা দুর্গা এসেছেন বাপের বাড়ি। মা ভজনে ভক্তকূলের মন আজ বড়ই আবেগী। সর্বত্রই আজ আনন্দধারা। বৃষ্টিবেলা উপেক্ষা করে মণ্ডপে মণ্ডপে ভক্তকূলের ঢল নেমেছিল নবনীতে।
নবমীর দিন মন আর ঘরে থাকে না। হোক না তুমুল বৃষ্টি। মন কি আর বেধে রাখা যায়! নবমীর দিনে রাতেই মহোৎসবের তুঙ্গলগ্ন। আবার এ রজনীর মধ্য লগ্নেই মনে পড়ে যায় এই বুঝি মায়ের বিদায় সুর বেজে উঠলরে!
আজ নিশি পোহালেই সেই আনন্দবংশী বদলে যাবে বেদনার সুরে। আর নবমীর আনন্দ ধারায় নিজেকে মেলে ধরে সবাই যেন বলতে চাইবে ‘ও নবমী যেও না, নিশি তুমি ফুরায়ও না।
চাইলেই কি লগ্ন আটকিয়ে রাখা যায়! মা-ও তো আর বছরজুড়েই মর্ত্যে থাকবে না। তাকে যে ফিরতেই হয়। তাই সবাই যেন আনন্দ পালকে ভর করে আজই ঘুরছে মণ্ডপে মণ্ডপে। দুর্গোৎসবের মহাআনন্দ ক্ষণকে আর হাতছাড়া করতে চাইছে না কেউই। ঢাকের আওয়াজ, ধুপের গন্ধে মাতছেন ছোট-বড় সবাই।