এ ঘটনার জেরে শনিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরের দিকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে কোন কিছু না বুঝেই ওই শোরুম কর্মচারীদের ভয় দেখিয়ে ১টি সিএনজি নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ এনে উল্লেখ করেন, স্থানীয় পরিবহন শ্রমিকনেতা আলমাছ আহমদের নেতৃত্বে সিএনজিটি ছিনিয়ে নেয়া হয়। এছাড়াও শোরুমটির সাঁটার বন্ধ করে চলে যায়।
দেশ অটোমোবাইল কুলাউড়া শো-রুমের সত্তাধিকারী সুমন সিনহা জানান, কিস্তি পরিশোধ না করায় সিএনজিটি জব্দ করি। কর্মচারীদের ভয় দেখিয়ে জব্দকৃত সিএনজিটি ছিনিয়ে নেয়া হয়। সিসি টিভি ফুটেজ থেকে ঘটনাকারী আলমাছ আহমদসহ কয়েকজনকে সনাক্ত করা গেলেও বাকিদের সনাক্ত করা যায়নি। এবিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
কুলাউড়া পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক আলমাছ আহমদ এ বিষয়ে জানায় নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করার পরেও সিএনজিটি জব্দ করা হয়। শোরুমের ম্যানেজারের মাধ্যমে নিজেরা তালা মেরে উল্টো হুমকি দিচ্ছে। কিস্তি পরিশোধ করার পরও গাড়ীর কাগজ না করে দেয়ার অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। সঠিক বিচার না পেলে যেকোন আন্দোলন বা আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হবো।
কুলাউড়া থানার এসআই মোঃ হারুনুর রশীদ বলেন, ঘটনাস্থল পরির্দশনে গিয়ে তালাবদ্ধ শোরুম দেখতে পাই। সেখানে কর্তৃপক্ষ ছাড়া আর কাওকে না পাওয়ায় তালা খোলে কার্যক্রম চালানোর জন্য বলি। তবে এখনও কারো লিখিত অভিযোগ পাইনি। পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।