বিশেষ প্রতিনিধিঃ ঘুষ ও গ্রেপ্তার বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে কুলাউড়া থানার উপ পরিদর্শক (এস আই) দিদার উল্ল্যাহকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রোববার মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার তাঁকে প্রত্যাহারের এই নির্দেশ দেন।
মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার ফারুক আহমদ সন্ধ্য ৭টার দিকে প্রত্যাহারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, দিদার উল্লাহকে প্রত্যাহার করে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইনে আনা হয়েছে। অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, কুলাউড়া থানায় যোগদানের পর থেকেই উপ-পরিদর্শক দিদার উল্ল্যাহ ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে মামলার আসামীকে ছেড়ে দেয়াসহ নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। ২০১৬ সালের দিকে অনিয়মের অভিযোগে তাঁকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয় এবং পরবর্তীতে কমলগঞ্জ থানায় বদলী করা হয়। এরপর ২০১৮ সালের শেষের দিকে আবারো কুলাউড়া থানায় উপ-পরিদর্শকের দায়িত্বে ফিরে আসেন। দায়িত্ব নেওয়া পর থেকে আবারো অনিয়ম ও গ্রেপ্তার বাণিজ্যে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। গত বছরের জুলাই মাসে উপজেলার টিলাগাঁও ইউনিয়নের পারিবারিক বিরোধের জেরে হাজেরা বেগম নামে এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে কুপিয়ে জখম করা হয়। এ ঘটনায় মামলা প্রধান আসামী রুহুল আমিন ৮ দিনের মধ্যে জামিনে বের হয়ে এসে দ্বিত্বীয় দফায় ওই ছাত্রীর মা-বাবাকে মারধর করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। এই ঘটনায় ছাত্রীর মা ফাতেমা বেগম রুহুল আমিনসহ তাঁর পরিবারের লোকজনকে অভিযুক্ত করে মামলা দিতে চান। কিন্তু মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই দিদার উল্ল্যাহ অভিযুক্ত রুহুল জেল হাজতে রয়েছে এমন অজুহাত দেখিয়ে মামলার এজাহারে রুহুলের নাম বাদ দেন। এ ঘটনায় রুহুলের পরিবারের পক্ষ থেকে টাকা নিয়েছেন এসআই দিদার এমন অভিযোগ হাজেরার পরিবারের। সম্প্রতি মাদক মামলার মূল আসামীকে ধরে ঘুষের বিনিময়ে আবার তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগের ব্যাপারে এস আই দিদার উল্ল্যাহর কাছে জানতে তাঁর মোবাইলে একাধিকবার কল দিয়ে বন্ধ পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কুলাউড়া সার্কেল) সাদেক কাওসার দস্তগীরের কাছে প্রতাহারের কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রশাসনিক কারণেই দিদার উল্লাহকে জেলা পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রোববার মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার তাঁকে প্রত্যাহারের এই নির্দেশ দেন।
মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার ফারুক আহমদ সন্ধ্য ৭টার দিকে প্রত্যাহারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, দিদার উল্লাহকে প্রত্যাহার করে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইনে আনা হয়েছে। অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, কুলাউড়া থানায় যোগদানের পর থেকেই উপ-পরিদর্শক দিদার উল্ল্যাহ ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে মামলার আসামীকে ছেড়ে দেয়াসহ নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। ২০১৬ সালের দিকে অনিয়মের অভিযোগে তাঁকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয় এবং পরবর্তীতে কমলগঞ্জ থানায় বদলী করা হয়। এরপর ২০১৮ সালের শেষের দিকে আবারো কুলাউড়া থানায় উপ-পরিদর্শকের দায়িত্বে ফিরে আসেন। দায়িত্ব নেওয়া পর থেকে আবারো অনিয়ম ও গ্রেপ্তার বাণিজ্যে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। গত বছরের জুলাই মাসে উপজেলার টিলাগাঁও ইউনিয়নের পারিবারিক বিরোধের জেরে হাজেরা বেগম নামে এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে কুপিয়ে জখম করা হয়। এ ঘটনায় মামলা প্রধান আসামী রুহুল আমিন ৮ দিনের মধ্যে জামিনে বের হয়ে এসে দ্বিত্বীয় দফায় ওই ছাত্রীর মা-বাবাকে মারধর করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। এই ঘটনায় ছাত্রীর মা ফাতেমা বেগম রুহুল আমিনসহ তাঁর পরিবারের লোকজনকে অভিযুক্ত করে মামলা দিতে চান। কিন্তু মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই দিদার উল্ল্যাহ অভিযুক্ত রুহুল জেল হাজতে রয়েছে এমন অজুহাত দেখিয়ে মামলার এজাহারে রুহুলের নাম বাদ দেন। এ ঘটনায় রুহুলের পরিবারের পক্ষ থেকে টাকা নিয়েছেন এসআই দিদার এমন অভিযোগ হাজেরার পরিবারের। সম্প্রতি মাদক মামলার মূল আসামীকে ধরে ঘুষের বিনিময়ে আবার তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগের ব্যাপারে এস আই দিদার উল্ল্যাহর কাছে জানতে তাঁর মোবাইলে একাধিকবার কল দিয়ে বন্ধ পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কুলাউড়া সার্কেল) সাদেক কাওসার দস্তগীরের কাছে প্রতাহারের কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রশাসনিক কারণেই দিদার উল্লাহকে জেলা পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করা হয়েছে।