স্টাফ রিপোর্টারঃ মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় নিখোঁজের একদিন পর আব্দুল মোক্তাদির লিলু (৩৭) নামে এক মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বেলা ৩টার দিকে পৌর শহরে ৮নং ওয়ার্ডের বাদে মনসুরস্থ মরা গুগালী ছড়ার পাশে জমি থেকে লিলুর লাশ উদ্ধার করা হয়। সে উপজেলার জয়চন্ডী ইউনিয়নের ঘাগটিয়া গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছোট ছেলে।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বেলা ৩টার দিকে পৌর শহরে ৮নং ওয়ার্ডের বাদে মনসুরস্থ মরা গুগালী ছড়ার পাশে জমি থেকে লিলুর লাশ উদ্ধার করা হয়। সে উপজেলার জয়চন্ডী ইউনিয়নের ঘাগটিয়া গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছোট ছেলে।
জানা
যায়, আব্দুল মোক্তাদির লিলু তার বড় ভাই আব্দুর রহিমের সাথে পৌর শহরের
উত্তরবাজারে একটি বাসায় থাকতেন। মানসিক ভারসাম্যহীন থাকায় লিলুকে ঘরে বন্দি
রেখে চিকিৎসা করা হত। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৫টার দিকে পরিবারের লোকজনের
অজ্ঞাতে সে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর খোঁজাখুঁজির পর তার কোন সন্ধান না
পেয়ে বুধবার দুপুর ১টার দিকে ভাই আব্দুর রহিম থানায় সাধারণ ডায়েরি (নং ৭৫৫)
করেন। বেলা আড়াইটার দিকে বাদে মনসুর এলাকার লোকজন জমিতে মরদেহ দেখতে পেয়ে
পুলিশকে খবর জানান। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সুরতহাল শেষে লিলুর লাশ উদ্ধার
করে।
লিলুর ভাই আব্দুর রহিম বলেন, সে ৩য় শ্রেণিতে পড়াকালে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। গতকাল ঘর থেকে সে বেরিয়ে যায়। এরপর থেকে তার কোন খোঁজ পাইনি। বুধবার দুপুরে থানায় জিডি করার পর শুনতে পাই লিলুর লাশ পাওয়া গেছে।
কুলাউড়া থানার ওসি তদন্ত সঞ্জয় চক্রবর্তী লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
লিলুর ভাই আব্দুর রহিম বলেন, সে ৩য় শ্রেণিতে পড়াকালে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। গতকাল ঘর থেকে সে বেরিয়ে যায়। এরপর থেকে তার কোন খোঁজ পাইনি। বুধবার দুপুরে থানায় জিডি করার পর শুনতে পাই লিলুর লাশ পাওয়া গেছে।
কুলাউড়া থানার ওসি তদন্ত সঞ্জয় চক্রবর্তী লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।