নিউজ ডেস্কঃ বঙ্গোপসাগরের বাংলাদেশ জলসীমায় অনুপ্রবেশ করে মাছ ধরার সময়ে আবারও ১৪ ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে নৌবাহিনী।
মঙ্গলবার ভোরে মোংলা সমুদ্রবন্দরের অদূরে বঙ্গোপসাগরের ফেয়ারওয়ে বয়া এলাকা থেকে একটি ট্রলারসহ ওই ১৪ জেলেকে আটক করে নৌবাহিনীর টহল দল।
এ নিয়ে গত ৩ সপ্তাহে ৪ দফায় ৬৩ ভারতীয় জেলে নৌবাহিনীর হাতে আটক হয়েছে।
মঙ্গলবার ভোরে আটক জেলেদের দুপুরে বিএনএস মোংলা নৌঘাঁটির সদস্যরা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
আটককৃতদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ জলসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করে মাছ শিকারের অভিযোগে সামুদ্রিক মৎস্য অধ্যাদেশ ১৯৮৩-এর ২২ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বিকালে আটককৃত ভারতীয় জেলেদের বাগেরহাট আদালতে পাঠালে বিচারক তাদের জেলহাজতে পাঠানো নির্দেশ দেন।
মোংলা থানার ওসি মো. ইকবাল বাহার চৌধুরী মোবাইল ফোনে জানান, এর আগে গত ১ অক্টোবর ১৫ জন, ৪ অক্টোবর ২৩ জন ও ১৪ অক্টোবর ১১ জন ভারতীয় জেলেকে বঙ্গোপসাগরের বাংলাদেশ জলসীমা থেকে আটক করে নৌবাহিনীর সদস্যরা।
এ ছাড়া সর্বশেষ ২২ অক্টোবর মোংলাবন্দরের অদূরে বঙ্গোপসাগরের ফেয়ারওয়ে বয়া হতে ফিশিং ট্রলারসহ আরও ১৪ ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে নৌবাহিনীর সদস্যরা।
মঙ্গলবার ভোরে মোংলা সমুদ্রবন্দরের অদূরে বঙ্গোপসাগরের ফেয়ারওয়ে বয়া এলাকা থেকে একটি ট্রলারসহ ওই ১৪ জেলেকে আটক করে নৌবাহিনীর টহল দল।
এ নিয়ে গত ৩ সপ্তাহে ৪ দফায় ৬৩ ভারতীয় জেলে নৌবাহিনীর হাতে আটক হয়েছে।
মঙ্গলবার ভোরে আটক জেলেদের দুপুরে বিএনএস মোংলা নৌঘাঁটির সদস্যরা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
আটককৃতদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ জলসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করে মাছ শিকারের অভিযোগে সামুদ্রিক মৎস্য অধ্যাদেশ ১৯৮৩-এর ২২ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বিকালে আটককৃত ভারতীয় জেলেদের বাগেরহাট আদালতে পাঠালে বিচারক তাদের জেলহাজতে পাঠানো নির্দেশ দেন।
মোংলা থানার ওসি মো. ইকবাল বাহার চৌধুরী মোবাইল ফোনে জানান, এর আগে গত ১ অক্টোবর ১৫ জন, ৪ অক্টোবর ২৩ জন ও ১৪ অক্টোবর ১১ জন ভারতীয় জেলেকে বঙ্গোপসাগরের বাংলাদেশ জলসীমা থেকে আটক করে নৌবাহিনীর সদস্যরা।
এ ছাড়া সর্বশেষ ২২ অক্টোবর মোংলাবন্দরের অদূরে বঙ্গোপসাগরের ফেয়ারওয়ে বয়া হতে ফিশিং ট্রলারসহ আরও ১৪ ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে নৌবাহিনীর সদস্যরা।