বিশেষ প্রতিনিধিঃ
ঢাকা কমলাপুর স্টেশন থেকে কুলাউড়া আসার জন্য ট্রেনের টিকেট কিনলেন এক
যাত্রী। কিন্তু বিধিবাম ট্রেন ওঠে ওই যাত্রী দেখলেন তাঁর ক্রয় করা টিকেটের
আসন নাম্বার ট্রেন বগিতে নেই।
ঘটনাটি গত ৪ আগস্ট ঢাকা থেকে সিলেটগামী আন্তনগর উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনে।
দুর্ভোগের শিকার ট্রেন যাত্রী সেলিম আহমদ কুলাউড়ার একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী।
সেলিম আহমদ জানান, দোকানের পণ্য ক্রয়ের জন্য তিনি ঢাকা যান। পণ্য ক্রয় শেষে রোববার ৪ আগস্ট রাতে কুলাউড়া আসার জন্য কমলাপুর স্টেশনে টিকেট কাউন্টারে এসে উপবন ট্রেনের নির্দিষ্ট গন্তব্যের টিকেট চান। কুলাউড়া স্টেশনের আসন না থাকায় সিলেট স্টেশন পর্যন্ত শোভন শ্রেণির টিকেট কিনেন। টিকেটে ট্রেনের ঠ বগির আসন নাম্বার ৬৩ ছিলো। পরে রাত সাড়ে নয়টার দিকে ট্রেনে নির্দিষ্ট বগিতে ওঠে দেখেন ওই বগিতে ৬০ নাম্বার পর্যন্ত আসন রয়েছে। এসময় তিনি ট্রেনের টিকিট চেকার ও এটেন্ডনেন্সের কাছে অভিযোগ দিয়ে কোন সুরাহা পাননি। টিকিট চেকার ও এটেন্ডনেন্সরা তাঁকে বলেন আমাদের কিছু করার নাই । বাধ্য হয়ে তিনি সারারাত ট্রেনে দাঁড়িয়ে কুলাউড়ায় আসেন। তিনি আরো বলেন ওই বগির ৬১ ও ৬২ নাম্বার আসনের দুই যাত্রীও বাধ্য হয়ে দাঁড়িয়ে আসেন।
ঘটনাটি গত ৪ আগস্ট ঢাকা থেকে সিলেটগামী আন্তনগর উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনে।
দুর্ভোগের শিকার ট্রেন যাত্রী সেলিম আহমদ কুলাউড়ার একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী।
সেলিম আহমদ জানান, দোকানের পণ্য ক্রয়ের জন্য তিনি ঢাকা যান। পণ্য ক্রয় শেষে রোববার ৪ আগস্ট রাতে কুলাউড়া আসার জন্য কমলাপুর স্টেশনে টিকেট কাউন্টারে এসে উপবন ট্রেনের নির্দিষ্ট গন্তব্যের টিকেট চান। কুলাউড়া স্টেশনের আসন না থাকায় সিলেট স্টেশন পর্যন্ত শোভন শ্রেণির টিকেট কিনেন। টিকেটে ট্রেনের ঠ বগির আসন নাম্বার ৬৩ ছিলো। পরে রাত সাড়ে নয়টার দিকে ট্রেনে নির্দিষ্ট বগিতে ওঠে দেখেন ওই বগিতে ৬০ নাম্বার পর্যন্ত আসন রয়েছে। এসময় তিনি ট্রেনের টিকিট চেকার ও এটেন্ডনেন্সের কাছে অভিযোগ দিয়ে কোন সুরাহা পাননি। টিকিট চেকার ও এটেন্ডনেন্সরা তাঁকে বলেন আমাদের কিছু করার নাই । বাধ্য হয়ে তিনি সারারাত ট্রেনে দাঁড়িয়ে কুলাউড়ায় আসেন। তিনি আরো বলেন ওই বগির ৬১ ও ৬২ নাম্বার আসনের দুই যাত্রীও বাধ্য হয়ে দাঁড়িয়ে আসেন।