অনলাইন ডেস্ক: সিংড়া উপজেলায় বন্যার পানির স্রোতের কারণে বক্তারপুর সেতু ভেঙ্গে গেছে। এতে সিংড়া উপজেলা সদরের সাথে অন্তত ৩০টি গ্রামের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
শুক্রবার (১৯ জুলাই) দুপুরে পানির স্রোতে ভেঙ্গে পড়ে ওই সেতু। এতে লালোর ও শেরকল ইউনিয়নের বক্তারপুর, গোবিন্দনগর, বারইহাটি, ডাকমন্ডব, বামনহাটসহ অন্তত ৩০টি গ্রামের সঙ্গে সিংড়া সদরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সেতু ভেঙ্গে দ্রুত পানি নামার কারণে আশপাশের গ্রামগুলো প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।
খবর পেয়ে সিংড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুশান্ত কুমার মহাতো, শেরকোল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লুৎফুল হাবিব রুবেল ভেঙে যাওয়া সেতু পরিদর্শন করেছেন।
সিংড়া উপজেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী মো. তাজমিল খান বলেন, ১৯৮৫ সালে বক্তারপুর মোড়ের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়। শুক্রবার দুপুরের দিকে পানির স্রোতের তীব্রতায় সেতুটি ভেঙ্গে যায়। ২/১ দিনের মধ্যে সেতুটি সম্পূর্ণ বিলিন হয়ে যেতে পারে।
তিনি জানান, স্থানীয়ভাবে এই স্থানে বাঁশের সেতু করে পায়ে হেঁটে চলাচলের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পানি নেমে গেলে এখানে নতুন করে সেতু করা হবে।
শুক্রবার (১৯ জুলাই) দুপুরে পানির স্রোতে ভেঙ্গে পড়ে ওই সেতু। এতে লালোর ও শেরকল ইউনিয়নের বক্তারপুর, গোবিন্দনগর, বারইহাটি, ডাকমন্ডব, বামনহাটসহ অন্তত ৩০টি গ্রামের সঙ্গে সিংড়া সদরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সেতু ভেঙ্গে দ্রুত পানি নামার কারণে আশপাশের গ্রামগুলো প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।
খবর পেয়ে সিংড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুশান্ত কুমার মহাতো, শেরকোল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লুৎফুল হাবিব রুবেল ভেঙে যাওয়া সেতু পরিদর্শন করেছেন।
সিংড়া উপজেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী মো. তাজমিল খান বলেন, ১৯৮৫ সালে বক্তারপুর মোড়ের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়। শুক্রবার দুপুরের দিকে পানির স্রোতের তীব্রতায় সেতুটি ভেঙ্গে যায়। ২/১ দিনের মধ্যে সেতুটি সম্পূর্ণ বিলিন হয়ে যেতে পারে।
তিনি জানান, স্থানীয়ভাবে এই স্থানে বাঁশের সেতু করে পায়ে হেঁটে চলাচলের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পানি নেমে গেলে এখানে নতুন করে সেতু করা হবে।