অনলাইন ডেস্ক:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চীন চেষ্টা
করবে। চীন নিজেকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার উভয়কেই বন্ধু বলে উল্লেখ করে দেশটির
রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং বলেছেন তারা বিষয়টি গুরুত্ব দিবে।’
চীন সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আজ সোমবার সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে বিকেল ৪টায় এ সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমার সরকারকে সম্মত করতে চেষ্টা করবেন বলে আমাকে আশ্বস্ত করেন। রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় সমস্যা। চীন তার পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে দুবার মিয়ানমারে পাঠিয়েছেন। আলোচনার মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনে তারা আবারও মন্ত্রীকে মিয়ানমারে পাঠাবেন।
তিনি বলেন, আমি উন্নয়নের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করি। রোহিঙ্গা সঙ্কটের কারণে এ শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত হাতে পারে বলে আমি উল্লেখ করি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫দিনের সরকারি সফরে গত ১ জুলাই চীনের দালিয়ানের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন। সফরকালে তিনি বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দেন এবং চীনের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। সফর শেষে গত ৬ জুলাই তিনি দেশে ফেরেন।
চীন সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আজ সোমবার সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে বিকেল ৪টায় এ সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমার সরকারকে সম্মত করতে চেষ্টা করবেন বলে আমাকে আশ্বস্ত করেন। রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় সমস্যা। চীন তার পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে দুবার মিয়ানমারে পাঠিয়েছেন। আলোচনার মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনে তারা আবারও মন্ত্রীকে মিয়ানমারে পাঠাবেন।
তিনি বলেন, আমি উন্নয়নের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করি। রোহিঙ্গা সঙ্কটের কারণে এ শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত হাতে পারে বলে আমি উল্লেখ করি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫দিনের সরকারি সফরে গত ১ জুলাই চীনের দালিয়ানের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন। সফরকালে তিনি বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দেন এবং চীনের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। সফর শেষে গত ৬ জুলাই তিনি দেশে ফেরেন।