নিউজ ডেস্কঃ
মধুমাস জ্যৈষ্ঠ। আর এ মধুমাসে প্রচণ্ড তাপদাহে গাছে পাকে কাঁঠাল, আমসহ
বিভিন্ন ফল। কিন্তু জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষ সময়ে প্রচণ্ড রোদের তাপদাহ বেড়ে
যাওয়ায় দেশের বিভিন্ন জায়গায় তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে
উঠেছে জনজীবন।
গত দু'দিন ধরে গরম ও সূর্যের প্রচণ্ড উত্তাপে হাঁসফাঁস করছে সর্বস্তরের মানুষ। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, শুক্রবার (১৪ জুন) রাত থেকে আকাশ কিছুটা মেঘাছন্ন থাকবে। শনিবার (১৫ জুন) বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে প্রচণ্ড গরম ও রোদ্রের তাপদাহে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে খেটে খাওয়া মানুষ।
দেখা যায়, অনেকেই যাত্রাপথে ছাতা মাথায় দিয়ে নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন। আবার অনেকেই রাস্তার পাশে বিভিন্ন গাছের নিচে অবস্থান করছেন। তবে দুপুরের পর থেকে প্রচণ্ড রোদ ও তাপদাহের কারণে ব্যস্ততম রাস্তাগুলো জনসাধারণ শূন্য দেখা গেছে। এদিকে দিন শেষে সূর্য ডোবার পরও তাপমাত্রা না কমায় শীতল হচ্ছে না চারপাশ। এতে করে দিন শেষেও সারারাত থাকছে গরম।
গত দু'দিন ধরে গরম ও সূর্যের প্রচণ্ড উত্তাপে হাঁসফাঁস করছে সর্বস্তরের মানুষ। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, শুক্রবার (১৪ জুন) রাত থেকে আকাশ কিছুটা মেঘাছন্ন থাকবে। শনিবার (১৫ জুন) বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে প্রচণ্ড গরম ও রোদ্রের তাপদাহে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে খেটে খাওয়া মানুষ।
দেখা যায়, অনেকেই যাত্রাপথে ছাতা মাথায় দিয়ে নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন। আবার অনেকেই রাস্তার পাশে বিভিন্ন গাছের নিচে অবস্থান করছেন। তবে দুপুরের পর থেকে প্রচণ্ড রোদ ও তাপদাহের কারণে ব্যস্ততম রাস্তাগুলো জনসাধারণ শূন্য দেখা গেছে। এদিকে দিন শেষে সূর্য ডোবার পরও তাপমাত্রা না কমায় শীতল হচ্ছে না চারপাশ। এতে করে দিন শেষেও সারারাত থাকছে গরম।