নিউজ ডেস্কঃ
বিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় গায়ক এবং গিটারিস্ট জর্জ হ্যারিসন ১৯৪৩ সালের ২৫
ফেব্রুয়ারি ইংল্যান্ডের ল্যাংশায়েরের লিভারপুলে জন্মগ্রহণ করেন।
পপ সঙ্গীতের জনপ্রিয় এই শিল্পী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরের ম্যাডিসন স্কোয়ারে ১৯৭১ সালের ১ আগষ্ট কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজন করেছিলেন। এই কনসার্ট হতে সংগৃহীত ২,৫০,০০০ ডলার বাংলাদেশের উদ্বাস্তুদের জন্য দেয়া হয়েছিল।
জর্জ হ্যারিসনের পিতার নাম হ্যারোল্ড হার্গ্রিভিস হ্যারিসন এবং মায়ের নাম লুইসে। হ্যারিসন ছিলেন পিতামাতার চার সন্তানের মধ্যে চতুর্থ। পিতা ছিলেন হোয়াইট স্টার লাইনের বাস কন্ডাক্টর। মা আইরিশ বংশোদ্ভুত এবং লিভারপুলের একটি দোকানের কর্মচারী ছিলেন।
হ্যারিসনের শৈশব কেটেছে লিভারপুলে। ছয় বৎসর পর্যন্ত তিনি তার পিতামাতার সঙ্গে লিভারপুলের ১২ আর্নল্ড গ্রোভ, ওয়েভারট্রিতে কাটান।
হ্যারিসনের প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় পেনি লেনের নিকবর্তী ডাভডেল প্রাইমারি স্কুলে। ১৯৫৪ সালে লিভারপুল ইনস্টিটিউট ফর বয়েজে ভর্তি হন। এই প্রতিষ্ঠানে তিনি ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। এখানে তিনি গিটার শিখতেন।
১৯৯৭ সালে হ্যরিসনের গলায় ক্যান্সার ধরা পড়ে। তখন তাকে রেডিওথেরাপি দেয়া হয় যা সফল হিসেবে মনে করা হয়েছিল। ২০০১ সালে তার ফুসফুস থেকে ক্যান্সার টিউমার অপসারণ করা হয়। ২০০১ সালে ২৯ নভেম্বর হ্যরিসন ৫৮ বছর বয়সে মেটাস্টাটিক নন-স্মল সেল লাং ক্যন্সারে মারা যান।
পপ সঙ্গীতের জনপ্রিয় এই শিল্পী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরের ম্যাডিসন স্কোয়ারে ১৯৭১ সালের ১ আগষ্ট কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজন করেছিলেন। এই কনসার্ট হতে সংগৃহীত ২,৫০,০০০ ডলার বাংলাদেশের উদ্বাস্তুদের জন্য দেয়া হয়েছিল।
জর্জ হ্যারিসনের পিতার নাম হ্যারোল্ড হার্গ্রিভিস হ্যারিসন এবং মায়ের নাম লুইসে। হ্যারিসন ছিলেন পিতামাতার চার সন্তানের মধ্যে চতুর্থ। পিতা ছিলেন হোয়াইট স্টার লাইনের বাস কন্ডাক্টর। মা আইরিশ বংশোদ্ভুত এবং লিভারপুলের একটি দোকানের কর্মচারী ছিলেন।
হ্যারিসনের শৈশব কেটেছে লিভারপুলে। ছয় বৎসর পর্যন্ত তিনি তার পিতামাতার সঙ্গে লিভারপুলের ১২ আর্নল্ড গ্রোভ, ওয়েভারট্রিতে কাটান।
হ্যারিসনের প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় পেনি লেনের নিকবর্তী ডাভডেল প্রাইমারি স্কুলে। ১৯৫৪ সালে লিভারপুল ইনস্টিটিউট ফর বয়েজে ভর্তি হন। এই প্রতিষ্ঠানে তিনি ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। এখানে তিনি গিটার শিখতেন।
১৯৯৭ সালে হ্যরিসনের গলায় ক্যান্সার ধরা পড়ে। তখন তাকে রেডিওথেরাপি দেয়া হয় যা সফল হিসেবে মনে করা হয়েছিল। ২০০১ সালে তার ফুসফুস থেকে ক্যান্সার টিউমার অপসারণ করা হয়। ২০০১ সালে ২৯ নভেম্বর হ্যরিসন ৫৮ বছর বয়সে মেটাস্টাটিক নন-স্মল সেল লাং ক্যন্সারে মারা যান।