অনলাইন ডেস্কঃ
এবার পঙ্গু মানুষের চলাফেরার কাজে ব্যবহারের জন্য আবিষ্কার হলো বিশেষায়িত
হুই চেয়ার। এ চেয়ারের সাহায্যে যে কোন পঙ্গু ব্যক্তি মাত্র এক আঙ্গুলের
সাহায্যে বাটন চেপেই চলাফেরা করবেন। ব্যতিক্রমী এ চেয়ারের আবিষ্কারক
সিলেটের লিডিং ইউনিভার্সিটির ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং
(ইইই) বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। এতে স্বয়ংক্রিয় ইলেক্ট্রনিক ব্রেকিং
সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে, যা বাংলাদেশে এটাই প্রথম।
বিশেষায়িত এ হুইল চেয়ারের তিন আবিষ্কারকের নাম শিক্ষার্থী শফিকুল আলম, জসিম উদ্দিন ও মো. জিহাদ আল-সাবাহ। তাদের তত্ত্বাবধানে ছিলেন একই বিভাগের বিভাগের শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম এবং মো. আবু শাকিল আহমেদ।
শিক্ষার্থীরা জানান, আবিষ্কারক ওই তিন শিক্ষার্থী জানান, পা হারিয়ে যারা পঙ্গু তাদের কথা ভেবেই তাদের আমাদের এ পদক্ষেপ। এ চেয়ারের মাধ্যমে কারো সাহায্য ছাড়াই ব্যক্তি তার একটি সচল আঙ্গুলের মাধ্যমে বাটন চেপে সামনে, পিছনে, ডানে এবং বামে যেতে পারবেন বলেও জানান তিন আবিষ্কারক।
আবিষ্কারকরা বলেন, সম্পূর্ণ দেশিও প্রযুক্তি ব্যবহার করে এটি তৈরি করা হয়েছে যাতে কোনো বস্তু সামনে পড়লে আলাদাভাবে ব্রেক করা লাগবে না। চেয়ারটিতে রাতে চলাচলের জন্য লাইট এবং ইলেকট্রিক হর্ন যুক্ত আছে উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা জানান, সরকারি/ বেসরকারি সহযোগিতা পেলে তারা এ হুইল চেয়ার বাজার জাত করনে ভূমিকা রাখতে পারবে। বিশেষ করে হাসপাতাল এবং ক্লিনিকগুলোতে এ চেয়ার ব্যবহার করা যেতে পারে।
তারা আরো বলেন, ভবিষ্যতে যাতে এটিকে ব্রেইন কন্ট্রোল হুইল চেয়ারে পরিণত করা যায় সে লক্ষ্যে তারা কাজ করে যাচ্ছেন এবং সেজন্য তারা সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
তাদের এ সাফল্যের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী এবং ইইই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক রুমেল এম. এস. রহমান পীর।
বিশেষায়িত এ হুইল চেয়ারের তিন আবিষ্কারকের নাম শিক্ষার্থী শফিকুল আলম, জসিম উদ্দিন ও মো. জিহাদ আল-সাবাহ। তাদের তত্ত্বাবধানে ছিলেন একই বিভাগের বিভাগের শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম এবং মো. আবু শাকিল আহমেদ।
শিক্ষার্থীরা জানান, আবিষ্কারক ওই তিন শিক্ষার্থী জানান, পা হারিয়ে যারা পঙ্গু তাদের কথা ভেবেই তাদের আমাদের এ পদক্ষেপ। এ চেয়ারের মাধ্যমে কারো সাহায্য ছাড়াই ব্যক্তি তার একটি সচল আঙ্গুলের মাধ্যমে বাটন চেপে সামনে, পিছনে, ডানে এবং বামে যেতে পারবেন বলেও জানান তিন আবিষ্কারক।
আবিষ্কারকরা বলেন, সম্পূর্ণ দেশিও প্রযুক্তি ব্যবহার করে এটি তৈরি করা হয়েছে যাতে কোনো বস্তু সামনে পড়লে আলাদাভাবে ব্রেক করা লাগবে না। চেয়ারটিতে রাতে চলাচলের জন্য লাইট এবং ইলেকট্রিক হর্ন যুক্ত আছে উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা জানান, সরকারি/ বেসরকারি সহযোগিতা পেলে তারা এ হুইল চেয়ার বাজার জাত করনে ভূমিকা রাখতে পারবে। বিশেষ করে হাসপাতাল এবং ক্লিনিকগুলোতে এ চেয়ার ব্যবহার করা যেতে পারে।
তারা আরো বলেন, ভবিষ্যতে যাতে এটিকে ব্রেইন কন্ট্রোল হুইল চেয়ারে পরিণত করা যায় সে লক্ষ্যে তারা কাজ করে যাচ্ছেন এবং সেজন্য তারা সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
তাদের এ সাফল্যের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী এবং ইইই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক রুমেল এম. এস. রহমান পীর।