অনলাইন ডেস্কঃ
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র ক'টা দিন বাকী। দেশের ন্যায়
আমিরাত প্রবাসীদের মাঝেও চলছে নির্বাচন নিয়ে নানা জল্পনা, কল্পনা আর নানা
কৌতুহল। নির্বাচনের প্রচারণা নিয়েও প্রবাসীরা পিছিয়ে নেই। নিয়মিত চলছে
নানা প্রচারণা। নিজের সমর্থিত পার্টি তথা প্রার্থীকে জয়ী করতে আর দেশের
পড়ে থাকা প্রবাসীদের আপন পরিবার পরিজনকে তাদের নিজেদের পছন্দমত প্রার্থীকে
ভোট দিতে তাঁরা নানাভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। আমিরাতে দেশীয় প্রবাসীদের মাঝে
টক অবদি কান্ট্রি হচ্ছে নির্বাচন ও নির্বাচনে কে জিতছেন?
সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রায় আট লক্ষাধিক দেশীয় প্রবাসী কর্মরত আছেন। আমিরাতে অবস্থানরত প্রবাসীদের অধিকাংশই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভোবে রাজনীতি সচেতন। টিভি, নিউজ পেপার ও সোশ্যাল মিড়িয়ার কল্যাণে এখন সবাই রাজনৈতিকভাবে আগের চেয়ে অনেকটা সচেতন। সবাই কম বেশি নিজ নিজ পার্টির পছন্দমত প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করতে প্রচারণায় আর অনুপ্রেরণায় দ্বিধাবোধ করছেন না। কেউ কেউ ইতিমধ্যে নিজের পছন্দমত প্রার্থী আর পার্টির পক্ষে কাজ করতে দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। তবে প্রবাসীরা সবাই আসন্ন নির্বাচনটি অবাধ ও নিরপেক্ষ চান।
বঙ্গবন্ধু পরিষেদ কেন্দ্রীয় কমিটি আবুধাবীর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইমরাদ হোসেন ইমু ও আমিরাতের প্রজন্ম বঙ্গবন্ধু কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের মতে দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে দেশে পুনরায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসা দরকার। তাঁরা দেশবাসীদের প্রতি নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আরেকবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশের হাল ধরার সুযোগ দিতে প্রবাসীদের মাঝে প্রচারণাও চালিয়ে যাচ্ছেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রবাসীদের মাঝে যেমন চলছে নানা কৌতুহল তেমনিভাবে নিজ নিজ পাটির সমর্থনে প্রবাসীরা চালিয়ে যাচ্ছেন নানা নির্বাচনী প্রচারণা। সঙ্গে আছে গণসংযোগসহ নানা নির্বাচনী প্রচারণা সভা। বৃহৎ দু'জোটের সমর্থকরা এখানে নানাভাবে প্রবাসীদের তাদের পক্ষ নিতে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ধানের শীর্ষ সমর্থিতরা এতে পিছিয়ে নেই। সবার দাবি অবাধও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, আবদুস সালাম তালুকদার জানান, সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করবে। তিনি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দাবি করেন।
বিভিন্ন পেশার সাধারণ প্রবাসীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় যে, তারা চাচ্ছেন- দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে যারাই ক্ষমতায় আসুক না কেন সাধারণ প্রবাসীরা তাদের সাদরে গ্রহণ করবেন। তারা সরকার, প্রশাসন আর নির্বাচন কমিশনের কাছে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান। তাদের প্রত্যাশা, নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষে এবং সংঘাতমুক্ত হবে। ভোটে যারা জিতে ক্ষমতায় আসবেন তারা তাদেরকে স্বাগত জানাবেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রায় আট লক্ষাধিক দেশীয় প্রবাসী কর্মরত আছেন। আমিরাতে অবস্থানরত প্রবাসীদের অধিকাংশই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভোবে রাজনীতি সচেতন। টিভি, নিউজ পেপার ও সোশ্যাল মিড়িয়ার কল্যাণে এখন সবাই রাজনৈতিকভাবে আগের চেয়ে অনেকটা সচেতন। সবাই কম বেশি নিজ নিজ পার্টির পছন্দমত প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করতে প্রচারণায় আর অনুপ্রেরণায় দ্বিধাবোধ করছেন না। কেউ কেউ ইতিমধ্যে নিজের পছন্দমত প্রার্থী আর পার্টির পক্ষে কাজ করতে দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। তবে প্রবাসীরা সবাই আসন্ন নির্বাচনটি অবাধ ও নিরপেক্ষ চান।
বঙ্গবন্ধু পরিষেদ কেন্দ্রীয় কমিটি আবুধাবীর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইমরাদ হোসেন ইমু ও আমিরাতের প্রজন্ম বঙ্গবন্ধু কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের মতে দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে দেশে পুনরায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসা দরকার। তাঁরা দেশবাসীদের প্রতি নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আরেকবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশের হাল ধরার সুযোগ দিতে প্রবাসীদের মাঝে প্রচারণাও চালিয়ে যাচ্ছেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রবাসীদের মাঝে যেমন চলছে নানা কৌতুহল তেমনিভাবে নিজ নিজ পাটির সমর্থনে প্রবাসীরা চালিয়ে যাচ্ছেন নানা নির্বাচনী প্রচারণা। সঙ্গে আছে গণসংযোগসহ নানা নির্বাচনী প্রচারণা সভা। বৃহৎ দু'জোটের সমর্থকরা এখানে নানাভাবে প্রবাসীদের তাদের পক্ষ নিতে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ধানের শীর্ষ সমর্থিতরা এতে পিছিয়ে নেই। সবার দাবি অবাধও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, আবদুস সালাম তালুকদার জানান, সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করবে। তিনি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দাবি করেন।
বিভিন্ন পেশার সাধারণ প্রবাসীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় যে, তারা চাচ্ছেন- দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে যারাই ক্ষমতায় আসুক না কেন সাধারণ প্রবাসীরা তাদের সাদরে গ্রহণ করবেন। তারা সরকার, প্রশাসন আর নির্বাচন কমিশনের কাছে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান। তাদের প্রত্যাশা, নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষে এবং সংঘাতমুক্ত হবে। ভোটে যারা জিতে ক্ষমতায় আসবেন তারা তাদেরকে স্বাগত জানাবেন।