অনলাইন ডেস্কঃ অনলাইন শপিং যুগের আর্শীবাদ। ঘরে বসে স্মার্টফোনে আঙুলের ছোঁয়ায় পছন্দনীয় পণ্য কিনে ফেলছেন ডিজিটাল যুগের মানুষরা।
তবে এর সঙ্গে জনপ্রিয় এই ব্যবসা মাধ্যমকে নিয়ে রয়েছে অনেক অভিযোগ। অনেকেই অভিযোগ করেন, স্ক্রিনে যেমনটি দেখেন বাস্তবে নাকি পণ্যটি তেমন আকর্ষণীয় নয়।
তবে এমন অভিযোগ কী শুনেছেন, অর্ডারকৃত শখের পণ্যটি না দিয়ে অন্য কিছু ডেলিভারী করে দিয়েছে অনলাইন পরিসেবা! এমনটাই ঘটেছে দাবাং গার্ল বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহার সঙ্গে। নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে অনলাইন পরিসেবা আমাজন. ইন এর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। অনেকটা ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি পরিসেবাটির কর্তৃপক্ষের বিচারও দাবি করেছেন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় টুইটারে একটি বাক্সের ছবি পোস্ট করে তিনি অভিযোগ করেন, অনলাইন পরিসেবা আমাজন. ইন থেকে একটি খ্যাতনামা সংস্থার হেডফোন অর্ডার করেছিলেন তিনি।
নিয়মমাফিক ১৮ হাজার টাকা পরিশোধও করেন তিনি। অর্ডার মতোই কিছুক্ষণ পর একটি বাক্সবন্দী পার্সেল এসে হাজির হয় তার বাড়িতে।
গান পাগল এই অভিনেত্রী স্বপ্নের হেডফোনটি লুফে নিতে মনের আনন্দে যখন সেই পার্সেল খুলেন, তখন এক নিমিষেই সকল আনন্দ চুপসে যায় তার। চমকে ওঠেন তিনি।
বাক্সে নেই কোনো হেডফোন, তার জায়গায় এসেছে একটি ভারি লোহার বাটখারা।
সঙ্গেসঙ্গে সোনাক্ষী আমাজন.ইনের ক্রেতা পরিষেবা কেন্দ্রে ফোন করেন।
কিন্তু আমাজন.ইন থেকে এই সমস্যা সমাধানে কেউ এগিয়ে আসে নি বলে অভিযোগ করেছেন সোনাক্ষী।
এরপরই ওই বাটখারার ছবি নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন সোনাক্ষী।
সোনাক্ষীর ওই পোস্টে অনেকে তার সঙ্গে সুর মিলিয়ে এর একটা বিহিত চাইছেন। অনেকে আবার নিজেদের এমন অভিজ্ঞতা থাকার কথা বলেন।
অনেকে আবার বলছেন বিষয়টা রসিকতা নয়তো!
তবে এর সঙ্গে জনপ্রিয় এই ব্যবসা মাধ্যমকে নিয়ে রয়েছে অনেক অভিযোগ। অনেকেই অভিযোগ করেন, স্ক্রিনে যেমনটি দেখেন বাস্তবে নাকি পণ্যটি তেমন আকর্ষণীয় নয়।
তবে এমন অভিযোগ কী শুনেছেন, অর্ডারকৃত শখের পণ্যটি না দিয়ে অন্য কিছু ডেলিভারী করে দিয়েছে অনলাইন পরিসেবা! এমনটাই ঘটেছে দাবাং গার্ল বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহার সঙ্গে। নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে অনলাইন পরিসেবা আমাজন. ইন এর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। অনেকটা ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি পরিসেবাটির কর্তৃপক্ষের বিচারও দাবি করেছেন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় টুইটারে একটি বাক্সের ছবি পোস্ট করে তিনি অভিযোগ করেন, অনলাইন পরিসেবা আমাজন. ইন থেকে একটি খ্যাতনামা সংস্থার হেডফোন অর্ডার করেছিলেন তিনি।
নিয়মমাফিক ১৮ হাজার টাকা পরিশোধও করেন তিনি। অর্ডার মতোই কিছুক্ষণ পর একটি বাক্সবন্দী পার্সেল এসে হাজির হয় তার বাড়িতে।
গান পাগল এই অভিনেত্রী স্বপ্নের হেডফোনটি লুফে নিতে মনের আনন্দে যখন সেই পার্সেল খুলেন, তখন এক নিমিষেই সকল আনন্দ চুপসে যায় তার। চমকে ওঠেন তিনি।
বাক্সে নেই কোনো হেডফোন, তার জায়গায় এসেছে একটি ভারি লোহার বাটখারা।
সঙ্গেসঙ্গে সোনাক্ষী আমাজন.ইনের ক্রেতা পরিষেবা কেন্দ্রে ফোন করেন।
কিন্তু আমাজন.ইন থেকে এই সমস্যা সমাধানে কেউ এগিয়ে আসে নি বলে অভিযোগ করেছেন সোনাক্ষী।
এরপরই ওই বাটখারার ছবি নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন সোনাক্ষী।
সোনাক্ষীর ওই পোস্টে অনেকে তার সঙ্গে সুর মিলিয়ে এর একটা বিহিত চাইছেন। অনেকে আবার নিজেদের এমন অভিজ্ঞতা থাকার কথা বলেন।
অনেকে আবার বলছেন বিষয়টা রসিকতা নয়তো!
