বিশেষ প্রতিনিধিঃ
কুলাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের অন্তর্ভূক্ত বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার হঠাৎ
বিকল হয়ে যাওয়ায় ২ দিন থেকে বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে স্টেশনটি।
স্টেশনের বড় জেনারেটরটি না থাকায় শুক্রবার পুরো রাত অন্ধকারে ছিলো স্টেশন প্লাটফর্ম ও ওয়েটিংরুম। এতে করে চরম বিপাকে পড়েছেন বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য আসা যাত্রী সাধারণ।
শুক্রবার সকাল ১১টা থেকে ২৭ অক্টোবর শনিবার রাত ১১ টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত টানা প্রায় ৩৬ ঘন্টা যাবৎ রেলওয়ে জংশনটি বিদ্যুৎহীন রয়েছে।
বিদ্যুৎ না থাকায় বিকল্প ছোট জেনারেটর দিয়ে রেশনিং পদ্ধতিতে ট্রেনের যাত্রার সময় শুধু টিকেট প্রদান করা হচ্ছে। এ কারণে টিকেট কাউন্টারে অগ্রিম ট্রেনের টিকেট সংগ্রহ করতে আসা যাত্রী সাধারণ পড়েছেন বিপাকে। দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট সংগ্রহ করতে হচ্ছে যাত্রীদের। যাত্রীরা অন্ধকারে বসে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছেন। এসময় স্টেশনে টোকাই ও ছিনতাইকারীর ভয়ে আতংকে রয়েছেন যাত্রীরা।
স্টেশন মাস্টার মফিজুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার সরকারী ছুটি থাকায় রেলওয়ে বিদ্যুৎ প্রকৌশলী ও কর্মচারীরা আসেননি। একটি জেনারেটর থাকায় শুধুমাত্র ট্রেনের সময় হলে সেটি চালু করে যাত্রীদের টিকেট প্রদান করা হচ্ছে।
কুলাউড়া বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ কেন্দ্রের উপ সহকারী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, এটা আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়েনা। বিষয়টি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ব্যাপার। আমরা শুধু বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকি। রেল ও বিদ্যুৎ বিভাগের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিকল্প ট্রান্সফরমার থেকে রেল স্টেশনে আলাদাভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা আমাদের দ্বারা সম্ভব না।
সিলেট বিভাগীয় প্রকৌশলী (কুলাউড়ার দায়িত্বে থাকা) আসাদ উদ দৌলা বলেন, ঢাকা থেকে ট্রান্সফরমার আসছে। রাতের মধ্যেই সমস্যার সমাধান হবে।
স্টেশনের বড় জেনারেটরটি না থাকায় শুক্রবার পুরো রাত অন্ধকারে ছিলো স্টেশন প্লাটফর্ম ও ওয়েটিংরুম। এতে করে চরম বিপাকে পড়েছেন বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য আসা যাত্রী সাধারণ।
শুক্রবার সকাল ১১টা থেকে ২৭ অক্টোবর শনিবার রাত ১১ টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত টানা প্রায় ৩৬ ঘন্টা যাবৎ রেলওয়ে জংশনটি বিদ্যুৎহীন রয়েছে।
বিদ্যুৎ না থাকায় বিকল্প ছোট জেনারেটর দিয়ে রেশনিং পদ্ধতিতে ট্রেনের যাত্রার সময় শুধু টিকেট প্রদান করা হচ্ছে। এ কারণে টিকেট কাউন্টারে অগ্রিম ট্রেনের টিকেট সংগ্রহ করতে আসা যাত্রী সাধারণ পড়েছেন বিপাকে। দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট সংগ্রহ করতে হচ্ছে যাত্রীদের। যাত্রীরা অন্ধকারে বসে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছেন। এসময় স্টেশনে টোকাই ও ছিনতাইকারীর ভয়ে আতংকে রয়েছেন যাত্রীরা।
স্টেশন মাস্টার মফিজুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার সরকারী ছুটি থাকায় রেলওয়ে বিদ্যুৎ প্রকৌশলী ও কর্মচারীরা আসেননি। একটি জেনারেটর থাকায় শুধুমাত্র ট্রেনের সময় হলে সেটি চালু করে যাত্রীদের টিকেট প্রদান করা হচ্ছে।
কুলাউড়া বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ কেন্দ্রের উপ সহকারী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, এটা আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়েনা। বিষয়টি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ব্যাপার। আমরা শুধু বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকি। রেল ও বিদ্যুৎ বিভাগের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিকল্প ট্রান্সফরমার থেকে রেল স্টেশনে আলাদাভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা আমাদের দ্বারা সম্ভব না।
সিলেট বিভাগীয় প্রকৌশলী (কুলাউড়ার দায়িত্বে থাকা) আসাদ উদ দৌলা বলেন, ঢাকা থেকে ট্রান্সফরমার আসছে। রাতের মধ্যেই সমস্যার সমাধান হবে।