ইউএস-বাংলার বিধ্বস্ত প্লেনটির যাত্রী ছিলেন যারা




অনলাইন ডেস্কঃ ঢাকা থেকে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে বিধ্বস্ত হওয়া ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটিতে মোট ৬৭জন যাত্রী ছিলেন। এরমধ্যে পূর্ণ বয়স্ক ৬৫, পুরুষ ৩৭, নারী ২৮ এবং দুইজন শিশু ছিলেন। 

এর মধ্যে বাংলাদেশি ৩২, নেপালি ৩৩, মালদ্বীপের একজন এবং চীনা একজন নাগরিক ছিলেন।


ইউএস-বাংলার ফ্লাইট বিএস ২১১ ঢাকার শাহজালাল থেকে রওনা হয় বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৫২ মিনিটে। নেপাল সময় বেলা ২টা ২০ মিনিটে কাঠমান্ডুতে নামার সময় পাইলট নিয়ন্ত্রণ হারালে উড়োজাজটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে এবং আগুন ধরে যায়।

কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওই উড়োজাহাজের যাত্রীদের মধ্যে ১৭ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জরুরি যোগাযোগের জন্য একটি হটলাইন খুলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

পাঠকদের জন্য যাত্রীদের তালিকা প্রকাশ করা হলো-
উম্মে সালমা, মো. রফিকুজ্জামান, মো. নুরুজ্জামান, মো. অনিরুদ্ধ জামান, সৈয়্যদা কামরুন্নাহার স্বর্ণা, শেখ রাশেদ রুবায়েত, তাহিরা তানভীন শসী রেজা, পিয়াস রায়, ইমরানা কবির হাসি, কবির হোসেন, সানজিদা হক, হাসান ইমাম, রায়েনা আব্দুল্লাহ, মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, মিনহাজ বিন নাসির, এসএম মাহমুদুর রহমান, মো. মতিউর রহমান, মেহেদী হাসান, রকিবুল হাসান, নাজিয়া আফরিন চৌধুরী, শাহীন বেপারী, আক্তারা বেগম, নুরুন্নাহার বানু, বিলকিস আরা, আলমিন নাহার এ্যানি আলিফুজ্জামান, ইয়াকুব আলী, শাহরিন আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ, আলিফুজ্জামান, রিজওয়ানুল হক, আশনা সানিয়া, সানাম সানিয়া, কৃষ্ণ কুমার শাহানী, আঞ্জিলা শ্রেষ্ঠা, সারুনা শ্রেষ্ঠা, হরি প্রসাদ সুবেদী, দয়ারাম কর্মকার, বাল কৃষ্ণ থাপা, শ্বেতা থাপাল, কিশোর ত্রিপাতি, অবদেশ কুমার যাদব, দিনেশ হিমাগায়েন, শ্রেয়া ঝা, পূর্ণিমা লোহানী, মিলি মেহেরজান, নেগা মেহেরজান, সঞ্চয় মেহেরজান, জেন মিং, আখি মনি, পেশব পান্ডে, প্রসন্ন পান্ডে, বিনোদ রাজ পদুয়াল, হরি শংকর পদুয়াল, সঞ্চয় পদুয়াল, আশিষ রঞ্জিত, তাহাররা প্রিয়ন্বয়ী, এফএইচ প্রিয়ক, সাজানা দেবকোটা, বসন্ত বহরা, রবীন্দ্র বহরা, মিসেস গিয়ানি গুরুং, মিসেস প্রিন্সি ধাম, প্রবীণ চিত্রকর, সামিরা বায়ানজানকার, চারু বড়াল, আলগিনা বড়াল, শিলা বাজগাইন।

Post a Comment

Previous Post Next Post