অনলাইন ডেস্কঃ হযরত শাহজালাল (র.) এর মাজার জিয়ারতের মধ্য দিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
তিনি জানিয়েছেন, প্রতিটি নির্বাচনেই আমরা শাহজালাল (র.) মাজার জিয়ারতের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করি। এবারও বাবার দোয়া নিতে এসেছি কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে নিয়ে। তাঁর দোয়া চেয়েছি। আশা করি তার দোয়ায় আমরা সরকার গঠন করতে পারব।
বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে এরশাদ হযরত শাহজালাল (র.) এর মাজার জিয়ারত শেষে সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন।
সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেন, বর্তমান সংবিধানে যে পদ্ধতিতে সংসদ নির্বাচনের কথা বলা আছে, জাতীয় পার্টি সেই পদ্ধতির সরকারের অধীনেই নির্বাচনে অংশ নিবে। এজন্য বিকল্প কোন সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোন প্রয়োজন নেই। অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো আমাদের প্রতি সুবিচার করেনি।
নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সংখ্যা নিয়ে তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী প্রস্তুত রেখেছে। জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করব কি-না, বা কয়টি আসনে প্রার্থী দিবো, সেটা নির্ভর করবে নির্বাচনকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপর।
সাবেক এ রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, জাতীয় পার্টি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলেই আমরা ৯০ সালে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলাম। আশা করেছিলাম নির্বাচনে সরাসরি অংশ নিবো। কারণ প্রতিবাদ জানানোর ভাষাই হচ্ছে নির্বাচন। কিন্তু আমাকে বন্দী করে রাখা হলো। আমার পরিবারের সদস্যদেরও বন্দী করা হলো। কারাগারে থেকেই আমি নির্বাচন করেছি। তখন সিলেটবাসী আমার এবং জাতীয় পার্টির প্রতি যে ভালোবাসা প্রদর্শন করেছেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। সিলেটবাসী তখন আমাকে ৮টি আসন উপহার দিয়েছিলেন। এবারও আমি সিলেটবাসীর কাছে ছুটে এসেছি। হযরত শাহজালাল (র.) এর দোয়া নিয়ে আগামী নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হলো জাতীয় পার্টির। আমি আশাবাদী, এবার আমি নিরাশ হবো না।
এরশাদের সফর সঙ্গী হিসাবে ছিলেন জাপা মহাসচিব রুহুম আমীন হাওলাদার এমপি, সংসদে বিরোধী দলীয় হুইপ মো. সেলিম উদ্দিন এমপি, ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী এহিয়া এমপিসহ পার্টির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
তিনি জানিয়েছেন, প্রতিটি নির্বাচনেই আমরা শাহজালাল (র.) মাজার জিয়ারতের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করি। এবারও বাবার দোয়া নিতে এসেছি কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে নিয়ে। তাঁর দোয়া চেয়েছি। আশা করি তার দোয়ায় আমরা সরকার গঠন করতে পারব।
বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে এরশাদ হযরত শাহজালাল (র.) এর মাজার জিয়ারত শেষে সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন।
সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেন, বর্তমান সংবিধানে যে পদ্ধতিতে সংসদ নির্বাচনের কথা বলা আছে, জাতীয় পার্টি সেই পদ্ধতির সরকারের অধীনেই নির্বাচনে অংশ নিবে। এজন্য বিকল্প কোন সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোন প্রয়োজন নেই। অতীতের তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো আমাদের প্রতি সুবিচার করেনি।
নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সংখ্যা নিয়ে তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী প্রস্তুত রেখেছে। জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করব কি-না, বা কয়টি আসনে প্রার্থী দিবো, সেটা নির্ভর করবে নির্বাচনকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপর।
সাবেক এ রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, জাতীয় পার্টি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলেই আমরা ৯০ সালে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলাম। আশা করেছিলাম নির্বাচনে সরাসরি অংশ নিবো। কারণ প্রতিবাদ জানানোর ভাষাই হচ্ছে নির্বাচন। কিন্তু আমাকে বন্দী করে রাখা হলো। আমার পরিবারের সদস্যদেরও বন্দী করা হলো। কারাগারে থেকেই আমি নির্বাচন করেছি। তখন সিলেটবাসী আমার এবং জাতীয় পার্টির প্রতি যে ভালোবাসা প্রদর্শন করেছেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। সিলেটবাসী তখন আমাকে ৮টি আসন উপহার দিয়েছিলেন। এবারও আমি সিলেটবাসীর কাছে ছুটে এসেছি। হযরত শাহজালাল (র.) এর দোয়া নিয়ে আগামী নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হলো জাতীয় পার্টির। আমি আশাবাদী, এবার আমি নিরাশ হবো না।
এরশাদের সফর সঙ্গী হিসাবে ছিলেন জাপা মহাসচিব রুহুম আমীন হাওলাদার এমপি, সংসদে বিরোধী দলীয় হুইপ মো. সেলিম উদ্দিন এমপি, ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী এহিয়া এমপিসহ পার্টির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।