অনলাইন ডেস্কঃ পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের সারগোদা জেলার শাহপুরে এবার ১৩ বছরের এক ছেলেকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি দেশটিতে শিশু জয়নাবকে ধর্ষণ ও হত্যার বিচারের দাবিতে আগে থেকেই বিক্ষুব্ধ রয়েছে সেখানকার নাগরিকরা। তার মধ্যেই ফের এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।
জানা গেছে, শিশুটির ওপর নিপীড়ন চালিয়েছে দু'জন অভিযুক্ত। খালার কাছে ছিলেন ওই জয়নাব। পরে ৯ জানুয়ারি শাহবাজ খান রোডে আবর্জনার স্তূপ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ব্যাপারে একটি সিসিটিভি ফুটেজ ছড়িয়ে পড়ে ভাইরাল হয়ে গেছে।
সেখানে দেখা গেছে, আলখাল্লা পরা একজন লোক জয়নাবের হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছেন। ভিডিও দেখে ওই ব্যক্তিকে সনাক্ত করার জন্য একটি স্কেচ এঁকে নিয়েছেন দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তবে এখন পর্যন্ত অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
ময়নাতদন্তের পর জানা যায়, ধর্ষণের পর শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে জয়নাবকে। সেই ঘটনা নিয়ে পুরো পাকিস্তান উত্তাল হয়ে উঠেছে। বিক্ষোভে নিরাপত্তা বাহিনী গুলি চালালে দু'জন নিহত হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। এরই মধ্যে শুক্রবার ১৩ বছরের ছেলেকে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটলো।
প্রসঙ্গত, গত ৪ জানুয়ারি পাঞ্জাবের কাসুর শহরে কুরআন শিক্ষা শেষে বাসায় ফেরার পথে জয়নাবকে তুলে নিয়ে যায় দুস্কৃতিকারীরা। সে সময় তার মা-বাবা ওমরাহ পালনে সৌদি আরবে ছিলেন।
জানা গেছে, শিশুটির ওপর নিপীড়ন চালিয়েছে দু'জন অভিযুক্ত। খালার কাছে ছিলেন ওই জয়নাব। পরে ৯ জানুয়ারি শাহবাজ খান রোডে আবর্জনার স্তূপ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ব্যাপারে একটি সিসিটিভি ফুটেজ ছড়িয়ে পড়ে ভাইরাল হয়ে গেছে।
সেখানে দেখা গেছে, আলখাল্লা পরা একজন লোক জয়নাবের হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছেন। ভিডিও দেখে ওই ব্যক্তিকে সনাক্ত করার জন্য একটি স্কেচ এঁকে নিয়েছেন দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তবে এখন পর্যন্ত অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
ময়নাতদন্তের পর জানা যায়, ধর্ষণের পর শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে জয়নাবকে। সেই ঘটনা নিয়ে পুরো পাকিস্তান উত্তাল হয়ে উঠেছে। বিক্ষোভে নিরাপত্তা বাহিনী গুলি চালালে দু'জন নিহত হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। এরই মধ্যে শুক্রবার ১৩ বছরের ছেলেকে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটলো।
প্রসঙ্গত, গত ৪ জানুয়ারি পাঞ্জাবের কাসুর শহরে কুরআন শিক্ষা শেষে বাসায় ফেরার পথে জয়নাবকে তুলে নিয়ে যায় দুস্কৃতিকারীরা। সে সময় তার মা-বাবা ওমরাহ পালনে সৌদি আরবে ছিলেন।