অনলাইন ডেস্কঃ আগামী ১ অক্টোবর পবিত্র আশুরা উপলক্ষে তাজিয়া মিছিল হবে। মিছিলে কাঁচি, ছুরি, তলোয়ার জাতীয় ধারালো অস্ত্র এবং সবধরনের পটকা ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞাসহ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপির গণমাধ্যম শাখা থেকে এসব নির্দেশনার কথা জানানো হয়েছে।
ডিএমপি জানায়, তাজিয়া মিছিলে পাইক দলভুক্ত ব্যক্তিরা দা, ছুরি, কাঁচি, বর্শা, বল্লম, তরবারি, লাঠি ইত্যাদি নিয়ে অংশগ্রহণ করে ক্ষেত্র বিশেষে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। যা সম্মানিত নগরবাসীর মনে আতঙ্ক ও ভীতি সৃষ্টি করে। এসব জননিরাপত্তার প্রতি হুমকিও হতে পারে। একই সঙ্গে আতশবাজি ও পটকা ফোটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এসব নির্দেশনা অমান্য করলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স-এর ২৮ ও ২৯ ধারায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, অংশগ্রহণকারীদের মিছিলে ঢোকার আগেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তল্লাশির মুখোমুখি হতে হবে। মাঝপথে কাউকে মিছিলে যোগদান করতে দেয়া হবে না। এ জন্য শিয়া মতাবলম্বী মুসলমানদের সহযোগিতা আহ্বান করেন ডিএমপি কমিশনার।
আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, হোসেনি দালান, বিবিকা রওজাসহ রাজধানীতে মিছিল যাওয়ার প্রত্যেকটি পথে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। নিয়মিত বাহিনীর পাশাপাশি সাদা পোশাকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন থাকবে।
ডিএমপি জানায়, তাজিয়া মিছিলে পাইক দলভুক্ত ব্যক্তিরা দা, ছুরি, কাঁচি, বর্শা, বল্লম, তরবারি, লাঠি ইত্যাদি নিয়ে অংশগ্রহণ করে ক্ষেত্র বিশেষে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। যা সম্মানিত নগরবাসীর মনে আতঙ্ক ও ভীতি সৃষ্টি করে। এসব জননিরাপত্তার প্রতি হুমকিও হতে পারে। একই সঙ্গে আতশবাজি ও পটকা ফোটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এসব নির্দেশনা অমান্য করলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স-এর ২৮ ও ২৯ ধারায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, অংশগ্রহণকারীদের মিছিলে ঢোকার আগেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তল্লাশির মুখোমুখি হতে হবে। মাঝপথে কাউকে মিছিলে যোগদান করতে দেয়া হবে না। এ জন্য শিয়া মতাবলম্বী মুসলমানদের সহযোগিতা আহ্বান করেন ডিএমপি কমিশনার।
আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, হোসেনি দালান, বিবিকা রওজাসহ রাজধানীতে মিছিল যাওয়ার প্রত্যেকটি পথে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। নিয়মিত বাহিনীর পাশাপাশি সাদা পোশাকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন থাকবে।