নিউজ ডেস্কঃ রাজশাহী মহানগরীতে সৎ মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মো. জিয়া (৪০) নামে এক বিস্কুট ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার সকালে নগরীর সুজানগর এলাকার একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার জিয়া দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার বিনাকুলি বাজারের আজাহার আলীর ছেলে। দীর্ঘ দিন ধরে পরিবার নিয়ে তিনি রাজশাহীতে ভাড়া বাসায় বসবাস করছিলেন।
পুলিশ জানায়, গত ২৩ আগস্ট রাতে নিজ বাড়িতেই জিয়া তার সৎ মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এনিয়ে ২৯ আগস্ট তার স্ত্রী মাজেদা বেগম মালা বাদী হয়ে নগরীর শাহ মখদুম থানায় মামলা দায়ের করেন। এরপর থেকেই আত্মগোপনে ছিলেন জিয়া।
মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ৮ বছর আগে জিয়ার সঙ্গে মালার দ্বিতীয় বিয়ে হয়। এরপর থেকে আগের পক্ষের মেয়েকে নিজের সঙ্গেই রেখেছিলেন মালা। ১০ বছর বয়সি ওই মেয়ে ছাড়াও জিয়া-মালা দম্পতির পাঁচ বছরের ছেলে সন্তানও রয়েছে। পরিবার নিয়ে নগরীর বিহারী কলোনিতে ভাড়া বাসায় থাকতেন জিয়া। গত ২৩ আগস্ট গভীর রাতে ওই বাসায় জিয়া তার সৎ মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। টের পেয়ে স্বামীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন মালা। এ সময় বিষয়টি গোপন রাখাতে স্ত্রীকে হুমকি দেন জিয়া।
এরপর থেকেই তাদের সংসারে অশান্তি শুরু হয়। এক পর্যায়ে জিয়া নগরীর সুজানগর এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে আলাদাভাবে থাকতে শুরু করেন। বাধ্য হয়ে ২৯ আগস্ট থানায় গিয়ে মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করেন ওই গৃহবধূ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও শাহ মখদুম থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মমতাজ উদ্দিন বলেন, ভাড়া বাসা থেকে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরের দিকে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। এরই মধ্যে ভুক্তভোগী ওই মেয়ে রাজশাহীর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদুল ইসলামের আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে।
গ্রেফতার জিয়া দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার বিনাকুলি বাজারের আজাহার আলীর ছেলে। দীর্ঘ দিন ধরে পরিবার নিয়ে তিনি রাজশাহীতে ভাড়া বাসায় বসবাস করছিলেন।
পুলিশ জানায়, গত ২৩ আগস্ট রাতে নিজ বাড়িতেই জিয়া তার সৎ মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এনিয়ে ২৯ আগস্ট তার স্ত্রী মাজেদা বেগম মালা বাদী হয়ে নগরীর শাহ মখদুম থানায় মামলা দায়ের করেন। এরপর থেকেই আত্মগোপনে ছিলেন জিয়া।
মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ৮ বছর আগে জিয়ার সঙ্গে মালার দ্বিতীয় বিয়ে হয়। এরপর থেকে আগের পক্ষের মেয়েকে নিজের সঙ্গেই রেখেছিলেন মালা। ১০ বছর বয়সি ওই মেয়ে ছাড়াও জিয়া-মালা দম্পতির পাঁচ বছরের ছেলে সন্তানও রয়েছে। পরিবার নিয়ে নগরীর বিহারী কলোনিতে ভাড়া বাসায় থাকতেন জিয়া। গত ২৩ আগস্ট গভীর রাতে ওই বাসায় জিয়া তার সৎ মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। টের পেয়ে স্বামীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন মালা। এ সময় বিষয়টি গোপন রাখাতে স্ত্রীকে হুমকি দেন জিয়া।
এরপর থেকেই তাদের সংসারে অশান্তি শুরু হয়। এক পর্যায়ে জিয়া নগরীর সুজানগর এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে আলাদাভাবে থাকতে শুরু করেন। বাধ্য হয়ে ২৯ আগস্ট থানায় গিয়ে মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করেন ওই গৃহবধূ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও শাহ মখদুম থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মমতাজ উদ্দিন বলেন, ভাড়া বাসা থেকে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরের দিকে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। এরই মধ্যে ভুক্তভোগী ওই মেয়ে রাজশাহীর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদুল ইসলামের আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে।