কুলাউড়ায় চিকিৎসকের ভুলে নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ



স্টাফ রিপোর্টারঃ মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় বেসরকারি এক ক্লিনিকে চিকিৎসকের ভুলে জন্মের সময় এক নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ ওঠেছে। সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পৌর শহরের সেইফ ম্যাটারনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনাটি ঘটে।

মারা যাওয়া নবজাতকটি উপজেলার বরমচালের আকুলপুর গ্রামের ছালেক মিয়া (২৭) ও নাজমা বেগম (২২) দম্পতির সন্তান।

নবজাতকের পিতা ছালেক মিয়া বলেন, সোমবার দুপুর ১ টার দিকে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী নাজমাকে সেইফ ম্যাটারনিটি ক্লিনিকে নিয়ে আসি। বিকেলে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে চিকিৎসক জানান বাচ্চা সুস্থ আছে। সন্ধ্যায় আমার স্ত্রীকে ওই ক্লিনিকের চিকিৎসক ডা. সারোওয়ার হোসাইন সিজার অস্ত্রোপচারের জন্য অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যান। ঘণ্টাখানেক পর অপারেশন থিয়েটার থেকে চিকিৎসক বের হয়ে জানান তার স্ত্রী মৃত বাচ্চা প্রসব করেছেন। 

তিনি আরও বলেন, নবজাতক সন্তানটির শরীরের পাসহ বিভিন্ন স্থানে চামড়ায় ক্ষতের চিহ্ন দেখতে পাই। দিনে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে বলা হলো বাচ্চা সুস্থ আর এখন কিভাবে বাচ্চা মারা গেলো , বিষয়টি চিকিৎসকের কাছে জানতে চাই। কিন্তু এ ব্যাপারে চিকিৎসক কোনো সঠিক উত্তর দেন নি। আমার সুস্থ বাচ্চাটি চিকিৎসকে ভুলে অপারেশনের সময় মারা যায়। এর সঠিক বিচার চাই আমি। 

অভিযোগ রয়েছে এই ক্লিনিকে সার্জারি বিশেষজ্ঞ ও গাইনী বিশেষজ্ঞ ছাড়াই এমবিবিএস চিকিৎসক দ্বারা দীর্ঘদিন ধরে সিজারিয়ান অপারেশনসহ বিভিন্ন অস্ত্রোপচার করা হয়।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চিকিৎসক সারোওয়ার হোসাইন জানান, এ বিষয়ে থানা পুলিশ হয়ে গেছে। বিষয়টি সমাধানও হয়ে গেছে। তাই আমাকে নিয়ে টানাটানি করার কি দরকার। এখন আপনি আপনার মতো করে প্রতিবেদন করেন। আমার এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য নেই। 

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ফেরদৌস আক্তার বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় বেসরকারি এক ক্লিনিকে চিকিৎসকের ভুলে জন্মের সময় এক নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ ওঠেছে। সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পৌর শহরের সেইফ ম্যাটারনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনাটি ঘটে।

মারা যাওয়া নবজাতকটি উপজেলার বরমচালের আকুলপুর গ্রামের ছালেক মিয়া (২৭) ও নাজমা বেগম (২২) দম্পতির সন্তান।

নবজাতকের পিতা ছালেক মিয়া বলেন, সোমবার দুপুর ১ টার দিকে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী নাজমাকে সেইফ ম্যাটারনিটি ক্লিনিকে নিয়ে আসি। বিকেলে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে চিকিৎসক জানান বাচ্চা সুস্থ আছে। সন্ধ্যায় আমার স্ত্রীকে ওই ক্লিনিকের চিকিৎসক ডা. সারোওয়ার হোসাইন সিজার অস্ত্রোপচারের জন্য অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যান। ঘণ্টাখানেক পর অপারেশন থিয়েটার থেকে চিকিৎসক বের হয়ে জানান তার স্ত্রী মৃত বাচ্চা প্রসব করেছেন।

তিনি আরও বলেন, নবজাতক সন্তানটির শরীরের পাসহ বিভিন্ন স্থানে চামড়ায় ক্ষতের চিহ্ন দেখতে পাই। দিনে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে বলা হলো বাচ্চা সুস্থ আর এখন কিভাবে বাচ্চা মারা গেলো , বিষয়টি চিকিৎসকের কাছে জানতে চাই। কিন্তু এ ব্যাপারে চিকিৎসক কোনো সঠিক উত্তর দেন নি। আমার সুস্থ বাচ্চাটি চিকিৎসকে ভুলে অপারেশনের সময় মারা যায়। এর সঠিক বিচার চাই আমি। 

অভিযোগ রয়েছে এই ক্লিনিকে সার্জারি বিশেষজ্ঞ ও গাইনী বিশেষজ্ঞ ছাড়াই এমবিবিএস চিকিৎসক দ্বারা দীর্ঘদিন ধরে সিজারিয়ান অপারেশনসহ বিভিন্ন অস্ত্রোপচার করা হয়।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চিকিৎসক সারোওয়ার হোসাইন জানান, এ বিষয়ে থানা পুলিশ হয়ে গেছে। বিষয়টি সমাধানও হয়ে গেছে। তাই আমাকে নিয়ে টানাটানি করার কি দরকার। এখন আপনি আপনার মতো করে প্রতিবেদন করেন। আমার এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য নেই। 

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ফেরদৌস আক্তার বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

Post a Comment

Previous Post Next Post