নিউজ ডেস্কঃ
বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) প্রকোপের কারণে
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচন করা হবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেওয়া
হবে আগামী শনিবার (২১ মার্চ)। চট্টগ্রাম সিটি ভোট স্থগিত হলে, স্থগিত হতে
পারে বগুড়া-১ ও যশোর-৬ আসনের নির্বাচনও।
শনিবার বেলা ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২৯ মার্চ চট্টগ্রাম সিটির ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে। এ নির্বাচনে বৈধ ছয় প্রার্থী হলেন-আওয়ামী লীগের এম রেজাউল করিম চৌধুরী, বিএনপির শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের এম এ মতিন, পিপলস পার্টির আবুল মনজুর, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মুহাম্মদ ওয়াহেদ মুরাদ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. জান্নাতুল ইসলাম। এছাড়া কাউন্সিলর পদে ২ শতাধিক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন।
২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করেছিল ইসি। এ সিটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের ৫ আগস্ট। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, ৫ আগস্টের পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
অন্যদিকে, গত ১৮ জানয়ারি বগুড়া-১ আসন আর যশোর-৬ আসনটি শূণ্য হয়েছে ২১ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, আসন শূণ্য হওয়ার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এক্ষেত্রে বগুড়া-১ আসনে ১৬ এপ্রিল আর যশোহর-৬ আসনে ১৯ এপ্রিলের মধ্যে ভোটগ্রহণ করতে হবে।
শনিবার বেলা ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২৯ মার্চ চট্টগ্রাম সিটির ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে। এ নির্বাচনে বৈধ ছয় প্রার্থী হলেন-আওয়ামী লীগের এম রেজাউল করিম চৌধুরী, বিএনপির শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের এম এ মতিন, পিপলস পার্টির আবুল মনজুর, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মুহাম্মদ ওয়াহেদ মুরাদ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. জান্নাতুল ইসলাম। এছাড়া কাউন্সিলর পদে ২ শতাধিক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন।
২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করেছিল ইসি। এ সিটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের ৫ আগস্ট। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, ৫ আগস্টের পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
অন্যদিকে, গত ১৮ জানয়ারি বগুড়া-১ আসন আর যশোর-৬ আসনটি শূণ্য হয়েছে ২১ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, আসন শূণ্য হওয়ার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এক্ষেত্রে বগুড়া-১ আসনে ১৬ এপ্রিল আর যশোহর-৬ আসনে ১৯ এপ্রিলের মধ্যে ভোটগ্রহণ করতে হবে।