অনলাইন ডেস্কঃ
গরম কিংবা শীতে অনেকেই টনসিলের সমস্যায় ভোগেন। ঠান্ডা লেগে স্বরতন্ত্রীতে
প্রদাহ হলে সেই ব্যথা টনসিল পর্যন্ত গড়ায়। ঢোক গিলতে ব্যথা, কথা বলতে গেলে
ব্যথা, খাওয়া-দাওয়া পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যায়। টনসিলের ব্যথা কমাতে চিকিৎসকের
ওপর ভরসা করাই বুদ্ধিমানের কাজ। তবে হাতের কাছে সব সময় চিকিৎসক পাওয়া না।
তাই টনসিলের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে এই ঘরোয়া উপায়গুলো প্রয়োগ করে দেখতে
পারেন।
লবণ-পানি: গলা ব্যথার বহুল প্রচলিত এবং কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি। উষ্ণ পানিতে লবণ মিশিয়ে গারগেল করলে এই সমস্যা অনেকটা দূর হয়। পাশাপাশি ভেপার নিতে পারেন। ভেপার নেওয়ার সময় পাখার হাওয়া থেকে দূরে থাকুন, কান-মাথা জড়িয়ে বসুন।
হলুদ মেশানো দুধ: এক কাপ গরম দুধে অল্প হলুদ মিশিয়ে নিন। হলুদের অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি উপাদান রোগ প্রতিরোধ করে।
লেবু-মধু: এক গ্লাস উষ্ণ পানিতে গোটা একটি পাতিলেবুর রস, এক চা চামচ মধু ও অল্প লবণ মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ দিনে তিন-চারবার খেতে থাকুন। গলা ব্যথা বা টনসিলের কষ্ট কমিয়ে দেবে।
গ্রিন টি ও মধু: এক কাপ পানিতে আধ চা চামচ গ্রিন টি ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে মিনিট দশেক ফুটিয়ে নিন। দিনে তিন-চার এই চা খান। গ্রিন টি-র অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। জীবাণুর সঙ্গে লড়তেও সাহায্য করে। মধুর অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল উপাদান যে কোনো প্রদাহ ও সংক্রমণ উপকার করে।
লবণ-পানি: গলা ব্যথার বহুল প্রচলিত এবং কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি। উষ্ণ পানিতে লবণ মিশিয়ে গারগেল করলে এই সমস্যা অনেকটা দূর হয়। পাশাপাশি ভেপার নিতে পারেন। ভেপার নেওয়ার সময় পাখার হাওয়া থেকে দূরে থাকুন, কান-মাথা জড়িয়ে বসুন।
হলুদ মেশানো দুধ: এক কাপ গরম দুধে অল্প হলুদ মিশিয়ে নিন। হলুদের অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি উপাদান রোগ প্রতিরোধ করে।
লেবু-মধু: এক গ্লাস উষ্ণ পানিতে গোটা একটি পাতিলেবুর রস, এক চা চামচ মধু ও অল্প লবণ মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ দিনে তিন-চারবার খেতে থাকুন। গলা ব্যথা বা টনসিলের কষ্ট কমিয়ে দেবে।
গ্রিন টি ও মধু: এক কাপ পানিতে আধ চা চামচ গ্রিন টি ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে মিনিট দশেক ফুটিয়ে নিন। দিনে তিন-চার এই চা খান। গ্রিন টি-র অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। জীবাণুর সঙ্গে লড়তেও সাহায্য করে। মধুর অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল উপাদান যে কোনো প্রদাহ ও সংক্রমণ উপকার করে।