বিশেষ প্রতিনিধিঃ কুলাউড়া
রেলওয়ে জংশন স্টেশনের অন্তর্ভূক্ত বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বিকল হয়ে যাওয়ায়
শুক্রবার দুপুর ২টা থেকে বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে স্টেশনটি। স্টেশনের বড়
জেনারেটর না থাকায় সন্ধ্যা থেকে পুরো প্লাটফর্ম অন্ধকার অবস্থায় আছে। এতে
করে চরম বিপাকে পড়েছেন বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য আসা রেল যাত্রীরা।
জানা যায়, শুক্রবার দুপুর আনুমানিক ২টার দিকে হঠাৎ করে কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশনের বৈদ্যুতিক ট্রন্সফরমারটি বিকল হয়ে যায়। বিদুৎ না থাকায় বিকল্প ছোট জেনারেটর দিয়ে রেশনিং পদ্ধতিতে ট্রেনের যাত্রার সময় শুধু টিকেট প্রদান করা হয়। স্টেশনে দিনে টিকেট কাউন্টারে অগ্রিম ট্রেনের টিকেট সংগ্রহ করতে আসা যাত্রীরা বিপাকে পড়েন। অনেক্ষণ লাইনে দাড়িয়ে টিকেট সংগ্রহ করেন তারা। ওয়েটিংরুম ও প্লাটফর্মের বিদ্যুৎ সরবরাহের জেনারেটরটি না থাকায় সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুরো স্টেশন অন্ধকারে রয়েছে।
যাত্রীরা অন্ধকারে বসে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছেন। এসময় স্টেশনে টোকাই ও ছিনতাইকারীর ভয়ে বিপাকে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন যাত্রীরা।
কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মফিজ আলী বলেন, শুক্রবার বন্ধ থাকায় রেলওয়ে বিদ্যুৎ প্রকৌশলী ও কর্মচারীরা আসতে পারেননি। শনিবার তারা এসে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালুর জন্য কাজ করবেন। একটি জেনারেটর থাকায় শুধুমাত্র ট্রেনের সময় হলে সেটি চালু করে যাত্রীদের টিকেট প্রদান করা হচ্ছে।
কুলাউড়া বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ কেন্দ্রের উপ সহকারি প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলামের সাখে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমরা সন্ধ্যার আগে থেকে কুলাউড়া শহরের একটি অংশের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে রেলের ট্রান্সফরমারটি সচল করার চেষ্টা করি। প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর সেটি চালু না হওয়ায় কাজ বন্ধ করে দেই কারণ শহরের একটি অংশে টানা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা যাবে না। শনিবার রেলওয়ের বিদ্যু প্রকৌশলীদের ও কর্মচারীদের উপস্থিতিতে আবারো ট্রান্সফরমারের কাজ করবো।
তিনি আরো বলেন, যেহেতু এটি রেলওয়ে মন্ত্রণালয়ের আওতাধিন এবং এটি রক্ষণাবেক্ষণও রেলওয়ে বিভাগের তাই এই ট্রান্সফরমার নতুন সংযোজন কিংবা মেরামত তাদেরই করতে হবে। আমরা শুধু সেখানে বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজ করতে পারি। রেল ও বিদ্যুৎ বিভাগের উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিকল্প ট্রান্সফরমার থেকে রেল স্টেশনে আলাদাভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা আমাদের দ্বারা সম্ভব না।
জানা যায়, শুক্রবার দুপুর আনুমানিক ২টার দিকে হঠাৎ করে কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশনের বৈদ্যুতিক ট্রন্সফরমারটি বিকল হয়ে যায়। বিদুৎ না থাকায় বিকল্প ছোট জেনারেটর দিয়ে রেশনিং পদ্ধতিতে ট্রেনের যাত্রার সময় শুধু টিকেট প্রদান করা হয়। স্টেশনে দিনে টিকেট কাউন্টারে অগ্রিম ট্রেনের টিকেট সংগ্রহ করতে আসা যাত্রীরা বিপাকে পড়েন। অনেক্ষণ লাইনে দাড়িয়ে টিকেট সংগ্রহ করেন তারা। ওয়েটিংরুম ও প্লাটফর্মের বিদ্যুৎ সরবরাহের জেনারেটরটি না থাকায় সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুরো স্টেশন অন্ধকারে রয়েছে।
যাত্রীরা অন্ধকারে বসে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছেন। এসময় স্টেশনে টোকাই ও ছিনতাইকারীর ভয়ে বিপাকে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন যাত্রীরা।
কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মফিজ আলী বলেন, শুক্রবার বন্ধ থাকায় রেলওয়ে বিদ্যুৎ প্রকৌশলী ও কর্মচারীরা আসতে পারেননি। শনিবার তারা এসে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালুর জন্য কাজ করবেন। একটি জেনারেটর থাকায় শুধুমাত্র ট্রেনের সময় হলে সেটি চালু করে যাত্রীদের টিকেট প্রদান করা হচ্ছে।
কুলাউড়া বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ কেন্দ্রের উপ সহকারি প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলামের সাখে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমরা সন্ধ্যার আগে থেকে কুলাউড়া শহরের একটি অংশের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে রেলের ট্রান্সফরমারটি সচল করার চেষ্টা করি। প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর সেটি চালু না হওয়ায় কাজ বন্ধ করে দেই কারণ শহরের একটি অংশে টানা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা যাবে না। শনিবার রেলওয়ের বিদ্যু প্রকৌশলীদের ও কর্মচারীদের উপস্থিতিতে আবারো ট্রান্সফরমারের কাজ করবো।
তিনি আরো বলেন, যেহেতু এটি রেলওয়ে মন্ত্রণালয়ের আওতাধিন এবং এটি রক্ষণাবেক্ষণও রেলওয়ে বিভাগের তাই এই ট্রান্সফরমার নতুন সংযোজন কিংবা মেরামত তাদেরই করতে হবে। আমরা শুধু সেখানে বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজ করতে পারি। রেল ও বিদ্যুৎ বিভাগের উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিকল্প ট্রান্সফরমার থেকে রেল স্টেশনে আলাদাভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা আমাদের দ্বারা সম্ভব না।