স্টাফ রিপোর্টারঃ কুলাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ফাতেমা বেগম (৩০) নামের এক গৃহবধুর মৃত্যু হয়েছে। ফাতেমাকে বাঁচাতে গিয়ে তাঁর মা ও ছোটবোন আহত হয়েছেন।
২৭ অক্টোবর শনিবার রাত ৯টায় ফাতেমার নিজ বাড়ি কর্মধা ইউনিয়নের বুধপাশা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। সে খলিল মিয়ার মেয়ে।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, প্রবাসী নেছার মিয়ার স্ত্রী ফাতেমার স্বামীর বাড়ি হাজীপুর ইউনিয়নের কটারকোনা (হাসিমপুর) গ্রামে। ভাইয়ের বিয়েকে কেন্দ্র করে ১৫দিন আগে তিনি তার বাবার বাড়িতে আসেন। ওইদিন রাত ৯টার দিকে ঘরের বাইরে একটি জানালার উপর ঝুলন্ত বৈদ্যুতিক বাল্ব বাহির থেকে ভেতরে আনার সময় অসাবধানতাবসত তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এরপর তাৎক্ষণিক মা ছুরতুন বেগম (৪৮) ও ছোটবোন নাজমিন আক্তার (১৫) তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে তারাও আহত হন। ঘটনাস্থলেই ফাতেমা মারা যান এবং আহতরা মৌলভীবাজার আল-হামরা ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। খবর পেয়ে কুলাউড়া থানার এসআই সানাউল্লাহ ঘটনাস্থলে যান।
কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শামীম মূসা বলেন, পরিবারের সম্মতিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই ফাতেমার লাশ পরিবারের লোকজনের কাছে দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় কুলাউড়া থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
২৭ অক্টোবর শনিবার রাত ৯টায় ফাতেমার নিজ বাড়ি কর্মধা ইউনিয়নের বুধপাশা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। সে খলিল মিয়ার মেয়ে।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, প্রবাসী নেছার মিয়ার স্ত্রী ফাতেমার স্বামীর বাড়ি হাজীপুর ইউনিয়নের কটারকোনা (হাসিমপুর) গ্রামে। ভাইয়ের বিয়েকে কেন্দ্র করে ১৫দিন আগে তিনি তার বাবার বাড়িতে আসেন। ওইদিন রাত ৯টার দিকে ঘরের বাইরে একটি জানালার উপর ঝুলন্ত বৈদ্যুতিক বাল্ব বাহির থেকে ভেতরে আনার সময় অসাবধানতাবসত তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এরপর তাৎক্ষণিক মা ছুরতুন বেগম (৪৮) ও ছোটবোন নাজমিন আক্তার (১৫) তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে তারাও আহত হন। ঘটনাস্থলেই ফাতেমা মারা যান এবং আহতরা মৌলভীবাজার আল-হামরা ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। খবর পেয়ে কুলাউড়া থানার এসআই সানাউল্লাহ ঘটনাস্থলে যান।
কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শামীম মূসা বলেন, পরিবারের সম্মতিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই ফাতেমার লাশ পরিবারের লোকজনের কাছে দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় কুলাউড়া থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।