স্টাফ রিপোর্টারঃ
কুলাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের অন্তর্ভূক্ত বৈদ্যুতিক বিকল ট্রান্সফরমারটি
সরিয়ে নতুন ট্রান্সফরমার প্রতিস্থাপন করায় ৪৮ ঘন্টা পর বিদ্যুৎ সরবরাহ
স্বাভাবিক হয় স্টেশন ও আশেপাশের এলাকা।
এদিক স্টেশনের বিকল্প ট্রান্সফরমার ও বড় জেনারেটর না থাকায় শুক্রবার ও শনিবার পুরো রাত অন্ধকারে ছিলো স্টেশনের প্লাটফর্ম এবং ওয়েটিংরুম। এতে করে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয় বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য আসা যাত্রী সাধারণ। এছাড়াও স্টেশনের কর্মরত টিকেট কাউন্টার সহ অন্যান্য বিভাগের সাময়িক সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়েছে।
২৬ অক্টোবর শুক্রবার সকাল ১১টা থেকে ২৮ অক্টোবর রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত টানা ৪৮ ঘন্টার বেশি সময় রেলওয়ে জংশনটি বিদ্যুৎহীন ছিলো।
স্টেশন মাস্টার মফিজুল ইসলাম বলেন, ২৮ অক্টোবর রোববার দুপুর আড়াইটার দিকে নতুন ট্রন্সফরমার লাগানো হলে বিদ্যুত সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
সিলেট বিভাগীয় প্রকৌশলী (কুলাউড়ার দায়িত্বে থাকা) আসাদ উদ দৌলা বলেন,ঢাকা থেকে ট্রান্সফরমার আনার পর তা লাগানো হয়েছে। এখন বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে।
এদিক স্টেশনের বিকল্প ট্রান্সফরমার ও বড় জেনারেটর না থাকায় শুক্রবার ও শনিবার পুরো রাত অন্ধকারে ছিলো স্টেশনের প্লাটফর্ম এবং ওয়েটিংরুম। এতে করে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয় বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য আসা যাত্রী সাধারণ। এছাড়াও স্টেশনের কর্মরত টিকেট কাউন্টার সহ অন্যান্য বিভাগের সাময়িক সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়েছে।
২৬ অক্টোবর শুক্রবার সকাল ১১টা থেকে ২৮ অক্টোবর রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত টানা ৪৮ ঘন্টার বেশি সময় রেলওয়ে জংশনটি বিদ্যুৎহীন ছিলো।
স্টেশন মাস্টার মফিজুল ইসলাম বলেন, ২৮ অক্টোবর রোববার দুপুর আড়াইটার দিকে নতুন ট্রন্সফরমার লাগানো হলে বিদ্যুত সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
সিলেট বিভাগীয় প্রকৌশলী (কুলাউড়ার দায়িত্বে থাকা) আসাদ উদ দৌলা বলেন,ঢাকা থেকে ট্রান্সফরমার আনার পর তা লাগানো হয়েছে। এখন বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে।