অনলাইন ডেস্কঃ
চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে লঙ্কান উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ডিমুথ
করুনারত্নেকে সাজঘরে ফিরিয়ে শুরুতেই আঘাত হানলেন মিরাজ। তৃতীয় ওভারের তৃতীয়
বলে ফার্স্ট স্লিপে ইমরুল কায়েসের হাতে তালুবন্দী হন করুনারত্নে।
স্কোরবোর্ডে তখন কোন রানই যোগ করতে পারেনি লঙ্কানরা। তবে উইকেটের সংখ্যাটা
দুই হতে পারতো যদি মুস্তাফিজের বলে উঠা কুসাল মেন্ডিসের ক্যাচটা মিরাজ
তালুবন্দী করতে পারতেন।
এর আগে চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম ইনিংসে লঙ্কানদের বড় লক্ষ্য ছুড়ে দেয় বাংলাদেশ। মুমিনুল হকের ১৭৬, মুশফিকুর রহিমের ৯২ ও মাহমদুল্লাহ'র ৮৩* রানের ওপর ভর করে প্রথম ইনিংসে সবক'টি উইকেট হারিয়ে ৫১৩ রান সংগ্রহ করেছে টাইগাররা। প্রথম ইনিংসে লঙ্কানদের ৫১৪ রানের টার্গেট দিয়েছে মাহমুদুল্লাহ বাহিনী।
প্রথম দিনে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস ভাল সূচনা এনে দেন। উদ্বোধনী জুটি থেকে আসে ৭২ রান। ৫২ রানে তামিম ইকবাল ফিরে গেলে হাল ধরেন মুমিনুল ও ইমরুল। এ জুটি থেকে আসে ৪৮ রান। ব্যক্তিগত ৪০ রানে ফিরেন ইমরুল। এরপর মুশফিক ও মুমিনুল ২৩৬ রানের জুটি গড়েন। আর তাদের ব্যাটে ভর করে দিন শেষে ৩৭৪ রান সংগ্রহ করে স্বাগতিকরা।
এরপর দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই মুমিনুল হকের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তারপর মোসাদ্দেকও ফিরেন ব্যক্তিগত ৮ রানে। কিন্তু মাহমুদউল্লাহ ও মিরাজের দৃঢ়তায় ৪০০ রানের ঘর ছাড়ায় বাংলাদেশ। তবে বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি মিরাজ-মাহমুদউল্লাহর জুটিও। অযথা তৃতীয় রান নিতে গিয়ে রান আউটের শিকার হন মিরাজ। ব্যক্তিগত ২০ রানে ফিরেন তিনি। সেখান থেকে সানজামুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমানের সাথে ছোট ছোট জুটি গড়ে বাংলাদেশকে ৫১৩ রানে সংগ্রহ এনে দেন মাহমুদুল্লাহ। তিনি অপরাজিত থাকেন ৮৩ রানে।
লঙ্কানদের হয়ে রঙ্গনা হেরাথ ও লাকমাল ৩টি সাদকান ২টি ও পেরেরা ১টি করে উইকেট নেন।
এর আগে চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম ইনিংসে লঙ্কানদের বড় লক্ষ্য ছুড়ে দেয় বাংলাদেশ। মুমিনুল হকের ১৭৬, মুশফিকুর রহিমের ৯২ ও মাহমদুল্লাহ'র ৮৩* রানের ওপর ভর করে প্রথম ইনিংসে সবক'টি উইকেট হারিয়ে ৫১৩ রান সংগ্রহ করেছে টাইগাররা। প্রথম ইনিংসে লঙ্কানদের ৫১৪ রানের টার্গেট দিয়েছে মাহমুদুল্লাহ বাহিনী।
প্রথম দিনে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস ভাল সূচনা এনে দেন। উদ্বোধনী জুটি থেকে আসে ৭২ রান। ৫২ রানে তামিম ইকবাল ফিরে গেলে হাল ধরেন মুমিনুল ও ইমরুল। এ জুটি থেকে আসে ৪৮ রান। ব্যক্তিগত ৪০ রানে ফিরেন ইমরুল। এরপর মুশফিক ও মুমিনুল ২৩৬ রানের জুটি গড়েন। আর তাদের ব্যাটে ভর করে দিন শেষে ৩৭৪ রান সংগ্রহ করে স্বাগতিকরা।
এরপর দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই মুমিনুল হকের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তারপর মোসাদ্দেকও ফিরেন ব্যক্তিগত ৮ রানে। কিন্তু মাহমুদউল্লাহ ও মিরাজের দৃঢ়তায় ৪০০ রানের ঘর ছাড়ায় বাংলাদেশ। তবে বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি মিরাজ-মাহমুদউল্লাহর জুটিও। অযথা তৃতীয় রান নিতে গিয়ে রান আউটের শিকার হন মিরাজ। ব্যক্তিগত ২০ রানে ফিরেন তিনি। সেখান থেকে সানজামুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমানের সাথে ছোট ছোট জুটি গড়ে বাংলাদেশকে ৫১৩ রানে সংগ্রহ এনে দেন মাহমুদুল্লাহ। তিনি অপরাজিত থাকেন ৮৩ রানে।
লঙ্কানদের হয়ে রঙ্গনা হেরাথ ও লাকমাল ৩টি সাদকান ২টি ও পেরেরা ১টি করে উইকেট নেন।