একজন শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর। আমাদের শিক্ষকরা শুধু ঘুমান না পড়ানও। টাকা থাকলে আর ইচ্ছা হলেই নেতা হওয়া যায়, শিক্ষক হওয়া যায় না। একজন অসুস্থ শিক্ষিকা ছুটি চেয়েছিলেন কিন্তু শিক্ষক পরীক্ষা থাকায় ছুটি পান নাই তাই অসুস্থ শরীর নিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন। এমতাবস্থায় হটাৎ মাথা ঘোরায় এবং একটু ঝিমুনি আসে, আর সেই সময় পরিদর্শক মহোদয়ের আগমন।
শিক্ষকরা যদি শুধু ঘুমাতেন তাইলে দেশে এত্ত স্কুল / কলেজ / মাদ্রাসা / ইউনিভার্সিটি / মেডিকেল কলেজের প্রয়োজন হতো না। সবাই ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই শিক্ষিত হয়ে যেতেন।
এমন মানুষ গড়ার কারিগর একজন শিক্ষিকার অনুমতি ছাড়া এমন অরুচিপুর্ণ ছবি ব্যবহার এবং ভাইরাল করা কতটা যুক্তিযুক্ত তা আমার জানা নেই। নুন্যতম বিবেকবোধ থাকলে এরকম অনুমতি ছড়া এবং প্রশাষনিক ব্যবস্থা গ্রহন ছাড়া সামাজিক গনমধ্যমে ছবির ব্যবহার সত্যিই লজ্জাজনক, বিব্রতকরও বটে।
আমি একটি লেখা পড়ে বিষয়টা উপলব্ধি করলাম। আমি লজ্জিত, আমাদের দেশের একজন জনপ্রতিনিধির এমন ব্যাবহারে। লেখাটি - ""একদিকে সংসার,অন্যদিকে আর্থিক স্বচ্ছলতার নিরন্তর প্রয়াস,দু'য়ে মিলে রক্তমাংসে গড়া শরীরটি দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছে,সবমিলে পুরো আসমান যখন মাথার ওপর তখন শরীর আর কিছু নিতে চায় না,ঘুম নামক বস্তুটা বুঝতে পেরেছে যান্ত্রিক অভিনয় করা শরীরটা আসলেই যান্ত্রিক নয়,তাই সুযোগ বুঝে চেপে ধরেছে ।কর্তব্যের দেয়াল অনেক মজবুত,তাই নরম বিছানার সুখ চাইলেই স্পর্শ করা যায়না । আর এ কারনেই হয়তো কিছুক্ষনের জন্য মাথাটা এক টুকরো শক্ত কাঠের প্রেমে পড়েছিল । তবে সেটা ভুল ছিলনা। "পুনরায় উদ্দীপনা নিয়ে আবার সংগ্রামে নামার পূর্ব প্রস্তুতি "
শিক্ষকরা যদি শুধু ঘুমাতেন তাইলে দেশে এত্ত স্কুল / কলেজ / মাদ্রাসা / ইউনিভার্সিটি / মেডিকেল কলেজের প্রয়োজন হতো না। সবাই ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই শিক্ষিত হয়ে যেতেন।
এমন মানুষ গড়ার কারিগর একজন শিক্ষিকার অনুমতি ছাড়া এমন অরুচিপুর্ণ ছবি ব্যবহার এবং ভাইরাল করা কতটা যুক্তিযুক্ত তা আমার জানা নেই। নুন্যতম বিবেকবোধ থাকলে এরকম অনুমতি ছড়া এবং প্রশাষনিক ব্যবস্থা গ্রহন ছাড়া সামাজিক গনমধ্যমে ছবির ব্যবহার সত্যিই লজ্জাজনক, বিব্রতকরও বটে।
আমি একটি লেখা পড়ে বিষয়টা উপলব্ধি করলাম। আমি লজ্জিত, আমাদের দেশের একজন জনপ্রতিনিধির এমন ব্যাবহারে। লেখাটি - ""একদিকে সংসার,অন্যদিকে আর্থিক স্বচ্ছলতার নিরন্তর প্রয়াস,দু'য়ে মিলে রক্তমাংসে গড়া শরীরটি দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছে,সবমিলে পুরো আসমান যখন মাথার ওপর তখন শরীর আর কিছু নিতে চায় না,ঘুম নামক বস্তুটা বুঝতে পেরেছে যান্ত্রিক অভিনয় করা শরীরটা আসলেই যান্ত্রিক নয়,তাই সুযোগ বুঝে চেপে ধরেছে ।কর্তব্যের দেয়াল অনেক মজবুত,তাই নরম বিছানার সুখ চাইলেই স্পর্শ করা যায়না । আর এ কারনেই হয়তো কিছুক্ষনের জন্য মাথাটা এক টুকরো শক্ত কাঠের প্রেমে পড়েছিল । তবে সেটা ভুল ছিলনা। "পুনরায় উদ্দীপনা নিয়ে আবার সংগ্রামে নামার পূর্ব প্রস্তুতি "
- এ কে এম জাবের
সম্পাদক, ডেইলি বিডি মেইল