অনলাইন ডেস্কঃ গোপালগঞ্জে হেলমেট পরে মোটরসাইকেল চালালে পুরস্কার হিসেবে পাওয়া যাচ্ছে গোলাপের শুভেচ্ছা; না পরলে গাড়ি আটক করা হচ্ছে চালকদের। তারা বাসা অথবা দোকান থেকে হেলমেট কিনে মোটরসাইকেলে চড়ে গোলাপের শুভেচ্ছা নিয়েই মুক্তি নিচ্ছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে গোপালগঞ্জে এমন বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জেলা পুলিশ। এতে সবাই পুলিশকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।
সকাল ৯টা থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোপালগঞ্জ পুলিশ লাইনের সামনে এ কার্যক্রম শুরু করে পুলিশ প্রশাসন। কার্যক্রম চলাকালে ওই সড়কে চলাচলকারী হেলমেট পরিহিত মোটরসাইকেল চালকদের থামিয়ে তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করে একটি করে গোলাপ হাতে দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন পুলিশ কর্মকর্তারা। আর এর উল্টা চিত্র হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালকদের বেলায়। তাদেরকে থামিয়ে গাড়ি আটক করে বলা হয় বাসা থেকে অথবা দোকান থেকে হেলমেট কিনে এনে গোলাপের শুভেচ্ছা নিলেই গাড়ি মিলবে।
এ সময় গোপালগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার এস এম আশিকুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার এস এম জামিল আহম্মেদ, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. আমিনুর রহমান, মো. মোকলেচুর রহমানসহ পদস্থ পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ সাঈদুর রহমান খান বলেন, "সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে এবং মোটরসাইকেল চালকদের হেলমেট পরতে উৎসাহ যোগাতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সারা জেলায় এ কার্যক্রম চলবে, আশা করি এ জেলার মোটরসাইকেল চালকরা আর হেলমেটবিহীন অবস্থায় রাস্তায় বের হবেন না।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে গোপালগঞ্জে এমন বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জেলা পুলিশ। এতে সবাই পুলিশকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।
সকাল ৯টা থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোপালগঞ্জ পুলিশ লাইনের সামনে এ কার্যক্রম শুরু করে পুলিশ প্রশাসন। কার্যক্রম চলাকালে ওই সড়কে চলাচলকারী হেলমেট পরিহিত মোটরসাইকেল চালকদের থামিয়ে তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করে একটি করে গোলাপ হাতে দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন পুলিশ কর্মকর্তারা। আর এর উল্টা চিত্র হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালকদের বেলায়। তাদেরকে থামিয়ে গাড়ি আটক করে বলা হয় বাসা থেকে অথবা দোকান থেকে হেলমেট কিনে এনে গোলাপের শুভেচ্ছা নিলেই গাড়ি মিলবে।
এ সময় গোপালগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার এস এম আশিকুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার এস এম জামিল আহম্মেদ, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. আমিনুর রহমান, মো. মোকলেচুর রহমানসহ পদস্থ পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ সাঈদুর রহমান খান বলেন, "সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে এবং মোটরসাইকেল চালকদের হেলমেট পরতে উৎসাহ যোগাতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সারা জেলায় এ কার্যক্রম চলবে, আশা করি এ জেলার মোটরসাইকেল চালকরা আর হেলমেটবিহীন অবস্থায় রাস্তায় বের হবেন না।