স্পোর্টস ডেস্কঃ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। তাই নিয়ম রক্ষার
ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একাদশে চারটি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে
টাইগাররা। তবে ফাইনালের আগে প্রস্তুতিটা ভালই হয়েছে মাশরাফি বাহিনীর।
আইরিশদের ৬ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ।
ডাবলিনের ক্যাস্টেল অ্যাভিনিউয়ে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে পল স্টার্লিংয়ের সেঞ্চুরিতে ভর করে ৮ উইকেটে ২৯২ রানের সংগ্রহ পায় স্বাগতিকরা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে তামিম-লিটন-সাকিবের অর্ধশতকে সহজেই ৭ ওভার হাতে রেখে জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।
২৯৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে দারুণ সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও লিটান দাস। সৌম্যের পরিবর্তনে একাদশে সুযোগ পাওয়া লিটনও সুযোগটাকে কাজে লাগান। ওপেনিং জুটিতে আসে ১১৭ রান। তামিম ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৬তম আর লিটন দ্বিতীয় অর্ধশতক তুলে নেন।
ব্যাংকিনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে তামিমের নামের পাশে ৫৭ রান। সাকিব আল হাসানকে সঙ্গে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৪৩ রান যোগ করেন লিটন। দারুণ সব শট খেলে সেঞ্চুরির পথেই এগোচ্ছিলেন এই ডান হাতি ওপেনার। কিন্তু দলীয় ১৬০ রানে ব্যক্তিগত ৭৬ রান করে ম্যাকার্থির বলে প্যাভিলিয়নে ফেরত যান লিটন। ৬৭ বলের ইনিংসে ৯টি চার ও ১টি ছয় মেরেছেন তিনি।
অভিজ্ঞ সাকিব-মুশফিক তৃতীয় উইকেটে ৬৪ রান যোগ করেন। তবে ইনিংসটাকে বড় করতে পারেননি মুশফিক। দলীয় ২২৪ রানে মাথায় ৩৫ রান করে আউট হন তিনি।
অর্ধশতক করার পর ব্যাট দেখাচ্ছেন লিটন দাশএরপরই বাংলাদেশ শিবিরে নেমে আসে দুঃসংবাদ। দলীয় ২৪৭ রানে পিঠের ইনজুরির কারণে মাঠ ছাড়েন সাকিব। মাঠ ছাড়ার আগে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪২তম ফিফটি তুলে নেন।
এরপর মোসাদ্দেক ১৪ রান করে বিদায় নেন। স্কোর বোর্ডে রান তখন ২৭৮। জয়ের আনুষ্ঠানিকতা সাড়েন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও সাব্বির রহমান। ৪২ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে টাইগাররা। মাহমুদুল্লাহ ৩৫ রানে অপরাজিত থাকেন। আয়ারল্যান্ডের র্যাংকিন ২টি এবং অ্যাডয়ার ও ম্যাকার্থি ১টি করে উইকেট নেন।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ৫৯ রানে দুই উইকেট হারায় আয়ারল্যান্ড। পল স্টার্লিং ও অধিনায়ক উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড তৃতীয় উইকেট ১৭৪ রান যোগ করেন। স্টার্লিং সেঞ্চুরি তুলে ১৩০ রান করে আউট হন। পোর্টারফিল্ড ৯৪ রান করেন।
এরপর আবু যায়েদ রাহির বোলিং তাণ্ডবে আর ৩শ’ রান ছুঁতে পারেনি স্বাগতিকরা। ৮ উইকেটে ২৯২ রানে থেমে যায় আইরিশদের ইনিংস। প্রথম উইকেট পাওয়ার ম্যাচেই ৫ উইকেট তুলে নেন রাহি। এছাড়া সাইফুদ্দিন ২টি ও রুবেল হোসেন ১টি উইকেট নেন। দারুণ বোলিংয়ের কারণে ম্যাচ সেরা হয়েছেন রাহি।
আগামী ১৭ মে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।
ডাবলিনের ক্যাস্টেল অ্যাভিনিউয়ে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে পল স্টার্লিংয়ের সেঞ্চুরিতে ভর করে ৮ উইকেটে ২৯২ রানের সংগ্রহ পায় স্বাগতিকরা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে তামিম-লিটন-সাকিবের অর্ধশতকে সহজেই ৭ ওভার হাতে রেখে জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।
২৯৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে দারুণ সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও লিটান দাস। সৌম্যের পরিবর্তনে একাদশে সুযোগ পাওয়া লিটনও সুযোগটাকে কাজে লাগান। ওপেনিং জুটিতে আসে ১১৭ রান। তামিম ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৬তম আর লিটন দ্বিতীয় অর্ধশতক তুলে নেন।
ব্যাংকিনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে তামিমের নামের পাশে ৫৭ রান। সাকিব আল হাসানকে সঙ্গে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৪৩ রান যোগ করেন লিটন। দারুণ সব শট খেলে সেঞ্চুরির পথেই এগোচ্ছিলেন এই ডান হাতি ওপেনার। কিন্তু দলীয় ১৬০ রানে ব্যক্তিগত ৭৬ রান করে ম্যাকার্থির বলে প্যাভিলিয়নে ফেরত যান লিটন। ৬৭ বলের ইনিংসে ৯টি চার ও ১টি ছয় মেরেছেন তিনি।
অভিজ্ঞ সাকিব-মুশফিক তৃতীয় উইকেটে ৬৪ রান যোগ করেন। তবে ইনিংসটাকে বড় করতে পারেননি মুশফিক। দলীয় ২২৪ রানে মাথায় ৩৫ রান করে আউট হন তিনি।
অর্ধশতক করার পর ব্যাট দেখাচ্ছেন লিটন দাশএরপরই বাংলাদেশ শিবিরে নেমে আসে দুঃসংবাদ। দলীয় ২৪৭ রানে পিঠের ইনজুরির কারণে মাঠ ছাড়েন সাকিব। মাঠ ছাড়ার আগে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪২তম ফিফটি তুলে নেন।
এরপর মোসাদ্দেক ১৪ রান করে বিদায় নেন। স্কোর বোর্ডে রান তখন ২৭৮। জয়ের আনুষ্ঠানিকতা সাড়েন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও সাব্বির রহমান। ৪২ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে টাইগাররা। মাহমুদুল্লাহ ৩৫ রানে অপরাজিত থাকেন। আয়ারল্যান্ডের র্যাংকিন ২টি এবং অ্যাডয়ার ও ম্যাকার্থি ১টি করে উইকেট নেন।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ৫৯ রানে দুই উইকেট হারায় আয়ারল্যান্ড। পল স্টার্লিং ও অধিনায়ক উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড তৃতীয় উইকেট ১৭৪ রান যোগ করেন। স্টার্লিং সেঞ্চুরি তুলে ১৩০ রান করে আউট হন। পোর্টারফিল্ড ৯৪ রান করেন।
এরপর আবু যায়েদ রাহির বোলিং তাণ্ডবে আর ৩শ’ রান ছুঁতে পারেনি স্বাগতিকরা। ৮ উইকেটে ২৯২ রানে থেমে যায় আইরিশদের ইনিংস। প্রথম উইকেট পাওয়ার ম্যাচেই ৫ উইকেট তুলে নেন রাহি। এছাড়া সাইফুদ্দিন ২টি ও রুবেল হোসেন ১টি উইকেট নেন। দারুণ বোলিংয়ের কারণে ম্যাচ সেরা হয়েছেন রাহি।
আগামী ১৭ মে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।